তিনি বলেন, সংবিধানের আলোকে আগামী দিনে নির্বাচন হবে এবং সেটির দায়িত্ব পালন করবে নির্বাচন কমিশন।
যে নির্বাচন কমিশনের ওপর কোনো সরকারের, কোনো প্রধানমন্ত্রীর, কোনো স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ভূমিকা থাকবে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কোনো নিয়ন্ত্রণ সেখানে করতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, সামরিক বাহিনী স্বাধীনভাবে কাজ করবে এবং সুন্দর-সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
কৃষি মন্ত্রী বলেন, আন্দোলনের ভয় আপনারা দেখাবেন না। কারণ আন্দোলন দেখে আমরা ভয় পাই না। ২০১৩ সালে মোকাবিলা করেছি, ২০১৬ সালেও করেছি। হেফাজতকে মোকাবিলা করেছি।
ইনশআল্লাহ আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক সক্ষমতা এখন। তারা অনেক সুশৃঙ্খল, তারা অনেক বড়বড় দায়িত্ব পালন করেছে। জঙ্গীদের মোকাবিলা করে সারা পৃথিবীতে আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশংসা অর্জন করেছে।
তিনি আরো বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সম্পূর্ণ সহায়তা করা এবং সুষ্ঠু-সুন্দর নির্বাচনের ব্যবস্থা করে দেওয়া। রাজনৈতিকভাবে যদি কোনো আন্দোলন আসে, তাহলে আমরা সেই আন্দোলকে মোকাবিলা করব।
জিয়াউর রহমানের কবরের বিষয়ে তিনি বলেন, জিয়ার কবর নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। আমরা শুনেছি, অনেক বিএনপি নেতারা বলেছে, প্রেসিডেন্ট এরশাদও বলেছে, যে লাশটি এসেছিল সে লাশটি নাকি একজন সেনা কর্মকর্তার। তবে সেটি জিয়ার কি না, তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।