মিলের ইলেকট্রিক সাইডের সহকারী শরিফুল ইসলাম ও মিলে কাজ করা রডমিস্ত্রী জাকির হোসেন বলেন, হঠাৎ মিলের ৩ নম্বর ইউনিটের ওপর থেকে আগুনের ধোয়া উড়তে দেখি। মূহুর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। মিলের ভেতর থেকে শ্রমিকরা দৌড়ে বের হতে থাকে।
জনতা জুটমিলের সিনিয়র প্রশাসনিক কর্মকর্তা সৈয়দ নজরুল ইসলাম বলেন, দুপুর ১২ টা ৫১ মিনিটের দিকে মিলের ৩ নম্বর ফ্লোরে আগুন দেখে সাথে সাথেই ফায়ার সার্ভিসে ফোন দেই।
ওই ফ্লোরের সাথে পাটের গোডাউন থাকায় মূহুর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। মনে হচ্ছে কেডিজ মেশিন গরম হয়ে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়েছে।
মিলের ওই ইউনিটে প্রায় ৩০০ শ্রমিক কাজ করছিলো। আগুন লাগার পরে সবাই বেরিয়ে আসতে পেরেছে বলে দাবি করেন তিনি।
বোয়ালমারী ফায়ার সার্ভিস স্টেশন মাস্টার আ. সাত্তার মোল্যা বলেন, আগুনের খবর পাওয়া মাত্র দ্রুত সেখানে দমকল বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে ছুটে আসি। পরে আশেপাশের জেলা ও উপজেলা থেকে মোট ৮ টি ইউনিট একযোগে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছি।
এখনো আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি বলে জানান তিনি।