আমদানিকারকরা হলেন, বাংলাদেশের এক্সপেট্রা অক্সিজেন, লিন্ডে বাংলাদেশ ও পিউর অক্সিজেন। এর আগে সরকারি এক নির্দেশনায় ঈদের ছুটির মধ্যে প্রয়োজন হলে অক্সিজেনসহ জরুরি সামগ্রী আমদানির ব্যবস্থা সচল রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল কাস্টমস ও বন্দর কর্তৃপক্ষকে।
বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, বাংলাদেশ এবং ভারত অংশে বন্দর ও কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ব্যবসায়ীদের আন্তরিক সহযোগিতায় ঈদের দিন অক্সিজেন আমদানি সম্ভব হয়েছে।
বেনাপোল স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) সঞ্জয় বাড়ই জানান, মঙ্গলবার (২০ জুলাই) থেকে এ বন্দরে শুরু হয়েছে চারদিনের ঈদের ছুটি। তবে দেশে করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশ ছিল জরুরি অক্সিজেন আমদানির জন্য বন্দর খোলা রাখার। অক্সিজেনের চালান গ্রহণের জন্য ছুটির মধ্যেও বন্দর ২৪ ঘণ্টা খোলা রয়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সহকারী কমিশনার কল্যাণ মিত্র জানান, অক্সিজেনবাহী ট্যাংক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে দ্রুততার সাথে কাগজ পত্রের আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ করে খালাস দেওয়া হয়েছে। ঈদের ছুটির মধ্যে অক্সিজেনসহ জরুরি সামগ্রী আমদানিতে প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতায় কাস্টমস সব সময় প্রস্তুত রয়েছে।
ভোরের পাতা/কে