প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, মহামারির ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ডি-৮ এর দেশগুলোকে বিভিন্ন খাতে আরও গভীর পারস্পারিক সম্পর্ক, যোগাযোগ বাড়াতে হবে।
তিনি বলেন, করোনার আগে দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ ছিল। তবে করোনার কারণে বর্তমানে দেশের প্রবৃদ্ধি ৫.৪ শতাংশ, যা অন্য যেকোন দেশের তুলনায় বেশি।
তিনি আরো বলেন, দেশের অর্থনীতি, নারী শিক্ষা এবং তরুণ শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য সরকার তথ্য প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন দিকে সফলতার সঙ্গে কাজ করছে। বাংলাদেশের নারীরা রাজনীতি থেকে শুরু করে সব পেশায় সমান দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে।
দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে যুবশক্তিকে কাজে লাগানো, তথ্যপ্রযুক্তি সম্ভবনার পূর্ণ ব্যবহার, প্রয়োজনীয় আইনি, প্রাতিষ্ঠানিক ও অবকাঠামোগত কাঠামো তৈরি, কানেকটিভিটি বাড়ানো, ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী ক্ষেত্রে কার্যকরী পার্টনারশিপ এবং বৃহত্তর সহযোগিতা প্রয়োজন।
অনুষ্ঠানে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান ডি-৮ এর চেয়ারম্যানশিপ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করেন। বাংলাদেশ আগামী দুই বছর ডি-৮ এর চেয়ারের দায়িত্ব পালন করবে।
ভোরের পাতা/কে