প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১, ৪:১৫ এএম আপডেট: ১৮.০৩.২০২১ ৪:৫৭ এএম | অনলাইন সংস্করণ
জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকীতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর প্রতি অতি-আবেগ ও মাত্রাতিরিক্ত ভালোবাসা প্রকাশ করে দেয়া বিভিন্ন পোস্টের সমালোচনা করে দৈনিক ভোরের পাতা ও পিপলস টাইমসের সম্পাদক ড. কাজী এরতেজা হাসান বলেছেন, ‘আদর্শ বা ভালোবাসা দেখানোর জিনিস নয়। এটা অনুভূতির জিনিষ, এটা আত্মার সঙ্গে আত্মার মিলনের জিনিস। কেউ যদি কিছু ভালোবাসে বা আত্মায় ধারণ করে তা চোখের চাহনিতে প্রকাশ পায়। আলাদাভাবে বলতে হয় না।
বুধবার (১৭ মার্চ) রাতে দৈনিক ভোরের পাতা ও পিপলস টাইমসের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের ঘরোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ভোরের পাতা সম্পাদক পত্রিকাটির সংবাদকর্মীদের নিয়ে কেক কেটে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় দেশের সমৃদ্ধি ও দেশের কল্যাণ কামনায় মোনাজাত করা হয়।
আওয়ামী লীগে গত ১২ বছরে বহু অনুপ্রবেশকারী ঢুকে পড়েছে উল্লেখ করে ড. এরতেজা হাসান বলেন, কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রীর এক প্রেস কনফারেন্সে একাত্তর টিভির মোজাম্মেল বাবু বলেছেন, এখন দেশের সবাই আওয়ামী লীগার হয়েছে। ফ্রিডম পাটি, জামাত-বিএনপি সবাই এখন আওয়ামী লীগ। আমার শ্রদ্ধেয় বড় ভাই আওয়ামী দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক সেদিন বলেছেন, ঘরের বাজার করে যে ড্রাইভার তাকেও এখন আমরা নেতা বানিয়ে দিচ্ছি। দলের আরেক শীর্ষ নেতা বলেছেন, গাছের ডালাপালাও আওয়ামী লীগার।
ভোরের পাতার সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে ধারণ ও লালন করেই দৈনিক ভোরের পাতা পথচলার ১৭ বছরে পদার্পন করেছে। আমরা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হিসেবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হৃদয়ে ধারণ করে এগিয়ে চলেছি এবং এগিয়ে যেতে চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা তার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও সততায় দেশকে সমৃদ্ধির দাঁড়গোড়ায় পৌছে দিয়েছেন। আমি বিশ্বাস করি, তিনিই পারবেন। বঙ্গবন্ধুর কন্যার পক্ষেই বিশ্বের কাছে মর্যাদার আসনে জাতিকে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব। আমি অনেক রাষ্ট্রপ্রধানকে দেখেছি, কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যার চোখের তারায় দেশের মানুষ প্রতি যে মমতা দেখেছি তার আর কারো মাঝে দেখিনি।
ভোরের-পাতা/এনই
নতুন বছরে আমরা বাংলাদেশের সমৃদ্ধির আরও পরিবর্তন দেখতে চাই: অধ্যাপক ড. ফারুক মির্জা
এ বছরে শিক্ষা ও গবেষণায় গুরুত্ব বাড়াতে হবে: অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া
২০২২ সালে বাংলাদেশে আরও নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হবে: ড. মো. হারুন-উর-রশিদ আসকারী
৫৪ বছর বয়সে এসএসসি পাস
অবশেষে মৃত্যুর কাছে হেরে গেলেন সেই এএসআই
বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা, গণতন্ত্র ও নির্বাচন
