বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) পর্যন্ত এ নিয়ে পাঁচটি বোমা উদ্ধার করা হলো।
বিষয়টি নিশ্চিত করে হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের পরিচালক তৌহিদ উল আহসান গণমাধ্যমকে জানান, বোমাটি নিস্ক্রিয় করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে গেছে বিমান বাহিনির বোমা নিস্ক্রিয়কারী দল। ধারণা করা হচ্ছে এখানে আরও বোমা আছে। তবে বেশ কয়েকবার এলাকাটি স্ক্যান করেও সেগুলোর অবস্থান শনাক্ত করা যায়নি। এগুলো মাটির বেশি গভীরে রয়েছে। এজন্যই স্ক্যানারে ধরা পড়ছে না।
বোমা বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পাওয়া বোমাগুলো হয়তো ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভূমিতে নিক্ষেপ করা হয়েছিল। তবে এগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়েরও হতে পারে।
উল্লেখ্য, গত ৯ ডিসেম্বর বিমানবন্দরের নির্মাণাধীন টার্মিনাল থেকে প্রথম বোমা উদ্ধার হয়। এরপর ১৪, ১৯ ও ২৮ ডিসেম্বর আরও তিনটি বোমা উদ্ধার হয়। আরও বোমা থাকার শঙ্কায় নির্মাণাধীন এলাকা পুরোটা স্ক্রিনিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে বলে বলে জানান তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) একেএম মাকসুদুল ইসলাম।