পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার বড়দিনের উৎসবের রাতে নিহতদের এক স্বজন তাদের বাড়ি বেড়াতে এসে এসব নারী ও শিশুর লাশ দেখতে পান। তারই প্রথম মৃতদেহ দেখে পুলিশে খবর দেয় এবং পরে পুলিশ ওই লাশ উদ্ধার করে।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা শেন জোন্স বলেন, যদিও সন্দেহভাজন হত্যাকারীদের শনাক্ত করা যায়নি। তবে মনে করা হচ্ছে, হত্যাকারী বেঁচে নেই। তার ধারণা, নিহতদের মধ্যেই হত্যাকারী রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে– নিহতরা সবাই একে অপরের ঘনিষ্ঠ এবং সবাই গুলিতে নিহত হয়েছেন। তবে তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
নিহতদের বয়স আট থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাকে জোন্স অস্বাভাবিক বলে মন্তব্য করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য তিনি প্রার্থনা করেন।