রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   ফিল্ম সিটি থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধুর’ নাম   সিলেটের সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া গ্রেপ্তার   অনন্য অসাধারণ শেখ হাসিনা আমাদের গর্ব   নরসিংদীতে ‘থার্টি ফার্স্ট’ উপলক্ষে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে কোপালো সন্ত্রাসীরা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
সমৃদ্ধি ও সম্ভাবনার বাংলাদেশ গড়ছেন শেখ হাসিনা
#শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত দুই দশকে দেশে অভাবনীয় সাফল্য এসেছে: ড. নূর রহমান। #স্বয়ং আল্লাহ শেখ হাসিনাকে এই করোনা মোকাবেলায় সাহায্য করেছেন: মোহাম্মদ আলী খোকন। #পূর্ব প্রস্তুতি থাকায় করোনাকে আমরা সফলভাবে মোকাবেলা করতে পারছি: সৈয়দ আলমাস কবির। #শেখ হাসিনার সময় উপযোগী সিদ্ধান্তে বিশ্বে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল: অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা।
সিনিয়র প্রতিবেদক
প্রকাশ: শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২০, ১০:১৬ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৪৯ বছর পূর্তি পেরিয়ে ৫০ বছরে পদার্পণে আমরা বিগত বছরের অনেক অর্জনের জন্য গর্ববোধ করতে পারি। এই ৪৯ বছরে আমাদের অন্যতম প্রধান অর্জন আমাদের সফল নেতৃত্বের একমাত্র অধিকারী জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এগিয়ে যাওয়ার মনোবলকে। আর এই আত্মবিশ্বাসের স্পষ্ট প্রতিফলন এই করোনা মহামারী সময়েও বাংলাদেশ সকল সূচকে এগিয়ে নিজ অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণে এই প্রমাণ করে যে, সমৃদ্ধি ও সম্ভাবনার বাংলাদেশ গড়ছেন শেখ হাসিনা।

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ২০০তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। শনিবার (২৬ ডিসেম্বর) আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঘানিম ইন্টারন্যাশনাল কর্পোরেশন (ব্রুনায় হালাল ফুডস), ব্রুনায় এর সিইও, ব্রুনাই বঙ্গবন্ধু পরিষদের উপদেষ্টা, অস্ট্রেলিয়া বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাবেক সভাপতি এবং সাবেক ছাত্রনেতা ড. নূর রহমান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) এর প্রেসিডেন্ট, এফবিসিসিআই পরিচালক মোহাম্মদ আলী খোকন, বেসিস এর সভাপতি, এফবিসিসিআই পরিচালক সৈয়দ আলমাস কবির, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া এর অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা। দৈনিক ভোরের পাতা সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।

ড. নূর রহমান বলেন, বিজয়ের এই মাসে আমি প্রথমেই স্মরণ করতে চাচ্ছি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের শহীদ সদস্যদের প্রতি এবং আমাদের এই বিজয় ছিনিয়ে আনতে সেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা যারা জীবন দিয়েছিলেন তাদের স্মরণ করে আমার বক্তব্য শুরু করতে চাচ্ছি। আমি পরিষ্কার করে একটা কথা বলতে চাই যে, আমরা বিদেশ থেকে বাংলাদেশেকে যেভাবে দেখি ও একজন সিইও হিসেবে আমি মনে করি, কাউকে না কাউকে একটি দেশকে নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়। এবং সে কাজটি আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সঠিকভাবেই করে যাচ্ছেন। দুই দশক আগের এবং আজ দুই দশক পরের দুই পরিস্থিতি নিয়ে পর্যালোচনা করলে দেখতে পারবো কি কি দিকে আমরা উন্নতি করেছি। আগে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিলাম না, বিদ্যুতের অভাব ছিল, বিদ্যুতের নামে দেশে যা হয়েছে সেটা আমরা জানি এবং ক্ষুধার্ত বন্যা পীড়িত যুক্ত একটি দেশকে কিভাবে একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণীত করার জন্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে কাজ করে যাচ্ছেন সেটার ফলাফল আমরা দেখতে পারছি। আমরা বিদেশে যখন অন্যান্য দেশের গ্রোথ রেট নিয়ে আলোচনা করি তখন সবাই এক বাক্যে চীনেরও আগে বাংলাদেশের কথা বলি। একটি দরিদ্র দেশের তালিকা থেকে একটি ক্ষুধা মন্দার দেশ থেকে কিভাবে একটি উন্নত দেশের তালিকায় এসেছি এটা ভাববার বিষয়। আজকে চীনের গ্রোথ রেট বাড়লে এটা তেমন বড় কোন বিষয় কেন্দ্রিক ভাবে দেখা হয়না। গত দুই দশকে বাংলাদেশে যে উন্নতি হয়েছে তা বলে শেষ করে যাবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে শিক্ষার হার বাড়িয়েছেন, মৃত্যুর হার কমিয়েছেন, নারীর ক্ষমতায়ন বৃদ্ধি করে নারীদেরকে উন্নয়নের হাতিয়ারে রূপান্তরিত করেছেন। যে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, দীর্ঘতম পদ্মাসেতু যার গৌরবে পরিণত হতে যাচ্ছে, দেশের তৈরি পোশাক বিদেশিদের গায়ে পরিধেয় বস্ত্র হচ্ছে, বিশ্ব দরবারের প্রথম কাতারে ব্যবসায়-বাণিজ্য, গবেষণা, ক্রীড়া সব ক্ষেত্রে অগ্রণী হয়ে উঠেছে। ধর্মীয় উগ্রবাদিতা আর পেট্রোল বোমার সন্ত্রাস আমাদের মনোবলকে ধ্বংস করতে পারেনি। নেতিবাচক কোনো অভিঘাতই অদম্য বাংলাদেশের মেরুদণ্ডকে বাঁকা করতে পারছে না। এখন দরকার সহনশীল রাজনৈতিক পরিবেশ এবং স্বাধীনতার পক্ষের চেতনার সরকার ও বিরোধী দল। আমরা উন্নয়নের যে মহাসড়কে যাত্রা শুরু করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছি, সেখান থেকে আর পিছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে আজ সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আশা করি ২০৪১ সালের আগেই প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নত দেশের স্বীকৃতি পাবে।

মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ডিজিটালাইজেসনের যে অবদান আমাদের এই বাংলাদেশে বর্তমানে দেখছি তা ভবিষ্যতে আরও অনেক বৃদ্ধি পাবে। করোনা মহামারীতে যখন সারা বিশ্ব স্থবির হয়ে পড়েছিল, ইউরোপ থেকে শুরু করে আমেরিকা পর্যন্ত যে অর্থনৈতিক মন্দা দেখে গিয়েছিল, যখন মার্চ মাসে এই করোনা বাংলাদেশে তার রূপ প্রকাশ করে তখন বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি আতঙ্কের মধ্যে ছিল। আমরা ভেবেছিলাম করোনার কারণে দেশে একটা বড় অর্থনৈতিক বিপর্যয় আসতে পারে। আজকে আমি একটা কথা বলতে চাই যে, আল্লাহ নিজেই বলেছেন, যে জাতি নিজের ভাগ্য পরিবর্তন করে না, আল্লাহ সেই জাতিকে সাহায্য করেনা। যে জাতি নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য চেষ্টা করে আল্লাহ নিজেই সেই জাতিকে সাহায্য করে। সে হিসেবে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যিনি আমাদের এই জাতিকে ঘুরে দাঁড়াবার জন্য নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং দিচ্ছেন। বাংলাদেশকে বর্তমান পরিস্থিতিতে আনার জন্য উনার মেধা, উনার পরিশ্রম, দূরদর্শিতা এবং এই মহামারির সময় উনার যেসকল সিদ্ধান্ত ও তা বাস্তবায়নের জন্য যে সাহসিকতা তিনি দেখিয়েছেন সেজন্য স্বয়ং আল্লাহ তাকে সাহায্য করেছেন। গত এক যুগে শেখ হাসিনার শাসনামল বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর অর্থনৈতিক উত্থানে মূল ভূমিকা পালন করছে। এই সময়কালে দেশের অর্থনীতি তরতর করে এগিয়ে গেছে, তিনগুণেরও বেশি বড় হয়েছে জিডিপি। মহামারি করোনা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অন্যান্য যে কোন দেশের তুলনায় অনেক দ্রুত ঘটছে। অর্থনীতিকে এমন সচল ও চাঙ্গা রাখার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ভূমিকা পালন করেছে। জরুরি পরিস্থিতিতে বড় মাপের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের দ্বার উন্মুক্ত করার মতো সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি বাজিমাত করেছেন। এর ফলে মহামারিকালেও বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত হয়েছে। ২৫ মার্চে লকডাউন, ২৮ তারিখে ঘোষণা এবং পরবর্তীতে ৮ তারিখের পর পর উনার বক্তব্যের মাধ্যমে যে অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা হয়েছে। এই প্যাকেজ গুলো কিভাবে বিতরণ হবে, কিভাবে গার্মেন্টস শিল্প টিকে থাকবে কিভাবে ব্যাকওয়ার্ড-ফরওয়ার্ড হবে এইগুলো নিয়ে উনি একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছিলেন যার সাত জন মেম্বারের মধ্যে আমিও একজন ছিলাম। কিভাবে এই প্যাকেজের সুষম বণ্টন হবে তার একটি আলোচনার ফলে আমরা এই করোনা মহামারির সময় একটি সুন্দর একটি পর্যায়ে চলে গিয়েছিলাম।

সৈয়দ আলমাস কবির বলেন, আমদের জাতিতে যে একটা প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে যেটা আমরা যেকোনো দুর্যোগে প্রতিবারই তা কাটিয়ে উঠে এগিয়েছি তা আবারো এই করোনা মহামারীর সময়ে আমরা তা আবার দেখিয়েছি। অতীতেও দেখা গেছে, বড় সংকটের পর বাংলাদেশের জন্য সুফলও এসেছে। বড় বড় দুর্যোগ কাটিয়ে উঠে আমরা দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধির পথে ঘুরে দাঁড় করিয়েছি এমন অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের রয়েছে। গত কয়েক মাসে এই কোভিড-১৯ এর কারণে সাড়া পৃথিবীতে যে একটা মন্দা অবস্থা গিয়েছে বিশেষ করে অর্থনীতিক অবস্থার যে একটা ধাক্কা খেয়েছে সারা বিশ্বের দেশগুলো তা পর্যালোচনা করলে আমরা দেখতে পাবো। হঠাৎ করে আমরা মার্চ মাসের ২৬-২৭ তারিখে যখন লকডাউনে পড়ে গেলাম তখন আমরা সবাই মনস্থির করে নিয়েছিলাম হয়তো সব কিছু থেমে যাবে হঠাৎ করে, কিন্তু সেটা থামেনি। পরের দিন থেকেই আমরা ব্যবসা করেছি, সরকার তাদের প্রতিষ্ঠান গুলো খুলেছে, ফাইল পত্র আনা নেওয়া করেছে, আমরা ঘরে বসেই আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনেছি, ডাক্তারের সাথে কথা বলেছি এবং পরবর্তীতে আমরা অনলাইন ক্লাস রুমের ব্যবস্থা দেখেছি। ছোট ছেলে মেয়েদের থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও অনলাইনে হয়েছে, আদালতের কার্যক্রম পর্যন্ত অনলাইনে হয়েছে। এই যে জীবন যাত্রার প্রতিটি স্তরে আমরা থেমে না থেকে এই যে আমাদের নিত্য দিনের কার্যাবলীকে চালিয়ে রেখেছি এটা প্রমাণ করে যে আমাদের একটা ইন্সট্রাক্টর আগে থেকেই তৈরি ছিল। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছিলেন ১২ই ডিসেম্বর ২০০৮-এ এবং পরবর্তীতে যখন ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে ক্ষমতা গ্রহণ করলেন তখন অনেকেই কিন্তু এই ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়ে হাসি তামাশা করেছিলেন। কিন্তু আজ আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন এই মহামারির সময়ে আমরা এই ডিজিটাল বাংলাদেশের অবকাঠামো ব্যবহার করে আমরা কিভাবে আমাদের জীবন যাত্রা স্বাভাবিকের মতই চালিয়ে গিয়েছি। এবং এই কারণেই আমি বলবো শুধু দক্ষিণ এশিয়াই নয় আমাদের এই রিজিয়নে সব থেকে বেশি জিডিপি গ্রোথ আছে আমাদের বাংলাদেশে। যেটা ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, আইএফসি, এডিবি বলেছিল আমাদের প্রবৃদ্ধির হার ২% এর নিচে চলে যাবে কেউ কেউ বলেছিল ১% এর নিচেও চলে যেতে পারে। সেখানে আমরা এটাকে ৫.২% নিয়ে যেতে পেরেছি। এটা প্রমাণ করে যে আমরা কতটা প্রতিরোধ করতে পারি এবং কতটা প্রস্তুত ছিলাম।

অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মা বলেন, আমাদের আজকের বিষয় যে ঘুরে দাঁড়িয়েছে অর্থনীতি; এটা আমাদের সব সময় ছিল এবং এই করোনা মহামারীতে সকল ধাক্কা সামলিয়ে এখনো ঘুরে দাঁড়িয়েছে আমাদের এই সফল অর্থনীতি। করোনার প্রভাব নিয়ে জীবন যাত্রার প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা আশঙ্কা করেছিলাম তা অনেকাংশে কম প্রভাব পড়েছে শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের ফলে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের এই করোনার মধ্যেও অর্থনীতি যেভাবে তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে, সিঙ্গাপুরের অগ্রযাত্রার সাথে তার তুলনা চলে। এইচএসবিসি’র সর্বশেষ গ্লোবাল রিসার্চে বলা হয়েছে, বর্তমানে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এই ধারা অব্যাহত থাকলে, ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপির নিরিখে বিশ্বের ২৬তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুরের মতো দেশ যেখানে বাংলাদেশের পেছনে থাকবে। বাংলাদেশ তার সম্ভাবনার সবটুকু কাজে লাগানোর উদ্যমী হয়ে পরিকল্পনা করেই শিক্ষা ব্যবস্থা, জ্ঞান-বিজ্ঞানের মতো মেধাভিত্তিক খাতগুলোকে আরও বেশি গুরুত্ব দিবে এবং আগামী বছরগুলোতে আমাদের অর্থনীতির সূচক কোথায় নিয়ে যেতে হবে, অর্থনীতির চাকা কতটা সচল ও আত্মনির্ভর রাখতে হবে- এই লক্ষ্য নির্ধারণ করে মূলত কর্মপন্থা সাজাতে হবে। সকল প্রতিকূল অবস্থা মোকাবিলা আর মানুষ ও মানবতাকে নিশ্চিত করে অদম্য বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ-এটাই জনগণের প্রত্যাশা। করোনার যে আঘাত বিশ্বের অন্যান্য দেশে যেভাবে প্রভাব ফেলেছে অর্থাৎ যেভাবে বিশ্বের অনেক শক্তিশালী দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছিল, সেখানে আমাদের বাংলাদেশ এই করোনা পরিস্থিতিকে অনেক ভালো ভাবেই মোকাবেলা দিয়েছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
https://www.dailyvorerpata.com/ad/BHousing_Investment_Press_6colX6in20200324140555 (1).jpg
https://www.dailyvorerpata.com/ad/last (2).gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/431205536-ezgif.com-optimize.gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/agrani.gif
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]