রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   ফিল্ম সিটি থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধুর’ নাম   সিলেটের সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া গ্রেপ্তার   অনন্য অসাধারণ শেখ হাসিনা আমাদের গর্ব   নরসিংদীতে ‘থার্টি ফার্স্ট’ উপলক্ষে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে কোপালো সন্ত্রাসীরা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
সীমান্ত হত্যা বন্ধ হবে কবে?
#বিএসএফের গুলিতে উপর্যুপরি বেসামরিক নাগরিক হত্যার ঘটনায় ভারতের প্রতি আস্থা কমছে বাংলাদেশের মানুষের। #সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তার বরখেলাফ করছে ভারত।
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ১০:৫১ এএম আপডেট: ২৪.১২.২০২০ ১:১৩ পিএম | প্রিন্ট সংস্করণ

সব ধরনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়েও ভারতীয় সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষা বাহিনী-বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি বেসামরিক নাগরিক হত্যা রদ করা যাচ্ছে না। এ নিয়ে সরকারকে নিয়মিতই সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে। ভারতের সঙ্গে সর্বোচ্চ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দাবি করলেও বাংলাদেশ সীমান্ত হত্যা কেন বন্ধ করতে পারছে নাÑ বারবার এ প্রশ্নেই আটকে যাচ্ছে সরকার। একের পর এক সীমান্ত হত্যার ঘটনায় ভারতের প্রতি বাংলাদেশের নাগরিকদেরও আস্থা কমছে। সেই সঙ্গে দুই দেশের বন্ধুত্ব হয়ে উঠছে প্রশ্নবিদ্ধ। সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার ব্যাপারে ভারত থেকে একাধিকবার প্রতিশ্রুতি জুটলেও সে প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন দেখছে না বাংলাদেশের জনগণ।

শুধু চলতি বছরেই বাংলাদেশ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে মারা গেছে ৪৬ জন। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও শালিস কেন্দ্রের তথ্যমতে ২০০০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বিএসএফের গুলিতে মারা গেছে ১১৮৫ জন বাংলাদেশি। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মারা গেছে ৪১ জন। চলতি ডিসেম্বরে এ পর্যন্ত ৫ বাংলাদেশি মারা গেছে বিএসএফের গুলিতে। সর্বশেষ গতকাল বুধবার ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার সীমান্ত এলাকায় মারা গেছে আরও একজন বাংলাদেশি। সীমান্ত হত্যা বন্ধসহ নানা ইস্যুতে গত মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) ও ভারতের বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) মধ্যে মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন। এ সম্মেলন চলাকালেই সীমান্তে হত্যার ঘটনা ঘটলো। এর আগে চলতি মাসের ২১ ডিসেম্বর ভারতের কৃষ্ণনগর সীমান্তে এক বাংলাদেশি নারী, ১৬ ডিসেম্বর লালমনিরহাট সীমান্তে ১ যুবক এবং ৮ ডিসেম্বর ঠাকুরগাঁওয়ে দু’জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। শুধু হত্যাই নয় বিএসএফের মাধ্যমে অপহরণ, নির্যাতনের ঘটনাও ঘটে চলেছে অহরহ। এসব ঘটনায় বিজিবি থেকে বারবার প্রতিবাদ জানালেও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সীমান্ত হত্যা বন্ধে কোনো ধরনের উদ্যোগই নিচ্ছে না। গত ১৭ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভার্চুয়াল সামিটেও সীমান্ত হত্যার বিষয়টি আলোচনা হয় বলে জানা যায়। এসময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী সীমান্তে কোনও প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হবে না বলে আশ্বাস দেন এবং এ বিষয়ে নতুন করে বিএসএফকে নির্দেশ দেবেন বলেও জানায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। দুই রাষ্ট্রনেতার শীর্ষবৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী সীমান্ত হত্যাকে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে একটি দাগ বলেও মন্তর্ব্য করেন। তিনি ওইদিন জানান, সীমান্ত হত্যাকা- শূন্যে নামিয়ে আনতে দুই দেশ সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় কাজ করবে।

গতকাল বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় পরিদর্শনে যায়। এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক রক্তের রাখি বন্ধনে আবদ্ধ। দুই দেশের এই সম্পর্ক কালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। বলেন, এ সম্পর্ক অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় এখন অধিকতর উষ্ণ, সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং উন্নয়নমুখী। তিনি আশা প্রকাশ করেন, দুই দেশ শান্তিপূর্ণভাবে দীর্ঘদিনের সীমান্ত সমস্যা ছিটমহল বিনিময় করতে পেরেছে। বাংলাদেশের সমুদ্র জয়ের মামলায় ভারত আপিল না করে বন্ধুসুলভ আচরণ করেছে। দু’দেশের মধ্যে মধ্যে আস্থা ও বিশ্বাসের যে সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে তার মাধ্যমে তিস্তা সমস্যা ও অন্যান্য নদীর পানি বন্টনের আলোচনায় ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে। অচিরেই তিস্তা পানি বন্টন হতে পারে। সীমান্ত হত্যার বন্ধের বিষয় নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, সীমান্ত হত্যার বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে বৈঠক চলছে। সীমান্তে হত্যাকা- ‘জিরোতে’ আনার বিষয়ে সফল হবো বলে আশা করছি। সীমান্ত হত্যা বন্ধের ব্যাপারে দু’দেশের সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। সীমান্তে অব্যাহত হত্যার ঘটনা গত কয়েকদিনে ফের আলোচনায় উঠে এসেছে।

বিশেষ করে দেশের প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদে গত সোমবার সারা দেশে কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ ও কালো পোশাক পরিধান কর্মসূচি পালন করেছে। ওইসময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সীমান্ত হত্যা বন্ধে সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ছোট দেশ হতে পারে, কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। এদেশের মানুষ একটা যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। আমরা উন্নয়নের জন্য গলা ফাটিয়ে কথা বলছি। আমার ন্যূনতম যে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, আমার জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা রক্ষা করার যে দায়িত্ব সেই সম্পর্কে উদাসীন থাকছি। অথবা সেই জায়গায় প্রতিবেশীর কাছে মাথা নুয়াচ্ছি। আমাদের প্রশ্নটা ওই জায়গায়। বলেন, আমরা ভারতকে দোষ দিতে চাই না, ভারতকে ব্লেইম করতে চাই না বা ভারত সরকারকেও ব্লেইম করতে চাই না। আমাদের সরকার বলে যারা দাবি করেন যে, সব সময় তারা বলে যে তারা কোনোমতেই কখনোই বাংলাদেশের স্বার্থকে জলাঞ্জলি দেন না, বাংলাদেশের স্বার্থের মধ্যে তারা কাজ করেন তাদের কাছে আমাদের প্রশ্ন। তিনি প্রশ্ন রাখেন, আজকে কোন বাংলাদেশের স্বার্থে আপনারা সীমান্ত হত্যা সম্পর্কে কোনো রকম কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছেন না?

এদিকে, কূটনৈতিক বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, গত কয়েক দশকে ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত পৃথিবীর বিপজ্জনক সীমান্ত হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে চরম বৈরি সম্পর্কের কারণে প্রায় ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা থাকলেও সেখানে সীমান্ত হত্যার ঘটনা ঘটে কদাচিৎ। আর বাংলাদেশের সঙ্গে ‘চরম বন্দুত্বপূর্ণ’ সম্পর্ক বলে দু’দেশ থেকে দাবি করা হলেও দু’দেশের সীমান্তে কোনো ধরনের যুদ্ধ-সংঘাত ছাড়াই যে পরিমাণ বাংলাদেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হচ্ছে তা পৃথিবীর ইতিহাসেই বিরল।

মানবাধিকার কর্মীদের দাবি, বাংলাদেশের দুর্বল ও অতিমাত্রায় নমনীয় পররাষ্ট্রনীতির কারণে সীমান্ত হত্যা বন্ধ হচ্ছে না। রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় থাকার জন্য বা ক্ষমতায় আরোহনের জন্য ভারতের সঙ্গে নমনীয় নীতি প্রদর্শন করে থাকে। ফলে ভারত এ দুর্বল নীতির সুযোগ নিতে থাকে বছরের পর বছর। সরকার বা বিরোধী কোনো দলই সীমান্তে বাংলাদেশি বেসামরিক নাগরিক হত্যার ব্যাপারে ভারতের সঙ্গে শক্ত-সামর্থ অবস্থান নিতে পারে না।

যদিও দিল্লি বারবার আশ^াস দিচ্ছে বাংলাদেশ সীমান্তে বেসামরিক নাগরিক হত্যা তারা শূন্যে নামিয়ে আনবে। কিন্তু সে আশ^াস বাস্তবায়নের পদেক্ষপই শূন্য পর্যায়ে দেখছেন বিশ্লেষকরা। চলতি বছরের আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার বৈঠকেও আশ্বাস পাওয়া গিয়েছিল ভারত সীমান্ত হত্যা হ্রাসে ব্যবস্থা নেবে। সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকায় বিজিবি-বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকেও প্রায় একই আশ^াস পাওয়া যায়। এমনকি সীমান্তে বিএসএফ আর প্রাণঘাতি অস্ত্র ব্যবহার করবে না বলেও জানায়। কিন্তু করোনা মহামারির মাঝেও বিএসএফ সীমান্তে হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে। 

আইন ও শালিস কেন্দ্রের নির্বাহী কমিটির মহাসচিব মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন বলেন, সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েও বিএসএফ সেসব অস্ত্রের ব্যবহার করেছে। করোনা মহামারিতেও তারা বেসমারিক মানুষকে হত্যা করেছে। তিনি বলেন, সীমান্তে মারা যাওয়া কোনো ব্যক্তির কাছে কখনো কোনো বিস্ফোরক বা আগ্নেয়াস্ত্র পাওয়া যায়নি। এতেই বিষয়টি স্পষ্ট যে ভারতীয় সীমান্ত বাহিনী আমাদের নিরস্ত্র মানুষকে হত্যা করছে। দু’দেশের আলোচনার মধ্য দিয়ে এ সংকট আর সমাধান হবে না মন্তব্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশকে বিষয়টির জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে উপস্থাপন করতে হবে এবং এর আন্তর্জাতিক সমাধানের পথে হাঁটতে হবে।

২০১১ সালে ১৫ বছর বয়সী বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানিকে হত্যার পর সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখার ঘটনায় আন্তর্জাতিকভাবে সমালোচনার মুখে পড়েছিল বিএসএফ। বাংলাদেশে সাধারণ মানুষের মাঝে ভারতের ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভঙ্গী বৃদ্ধি পায়। বন্ধুত্বের দোহাই তুলে বাংলাদেশ থেকে সব ধরনের বাণিজ্য সুবিধা নিলেও ভারত তার কর্তৃত্ববাদী মনোভাব থেকে একচুলও সরছে না। অথচ সর্বোচ্চ ছাড় দিয়ে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অব্যহত রাখার মনোভাব বজায় রেখেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৪ হাজার ৯৬ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ২১১৬ মাইল জুড়ে ৩ মিটার উঁচু কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারত। সেইসব সীমান্তে বারবার চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে হত্যা করা হচ্ছে বাংলাদেশের বেসামরিক নাগরিকদের।

সীমান্তে হত্যা বন্ধে দীর্ঘদিন ধরে পদযাত্রা করে বেড়ানো হানিফ বাংলাদেশি নামের এক যুবক প্রশ্ন তুলেছেন, সীমান্তে চোরাচালান তো আর এক তরফাভাবে হয় না। এর সঙ্গে দুই দেশের সিন্ডিকেট জড়িত রয়েছে। তাহলে সব সময় বাংলাদেশি নাগরিকরা কেন হত্যার শিকার হচ্ছে? গত সোমবার সীমান্ত দিয়ে ভারতের কৃষ্ণনগরে প্রবেশের অভিযোগ তুলে হত্যা করা হয় খুলনার সাহরন হালদার নামের এক গৃহবধূকে। এ ঘটনায় খোদ ভারতীয় গণমাধ্যমেই সমালোচনার শিকার হয় বিএসএফ। এরপর মঙ্গলবার ভারতীয় হাইকমিশন থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়, গত ২০ ও ২১ ডিসেম্বর রাতে এক দল দুর্বৃত্ত বাংলাদেশ থেকে ভারতে এবং আরেকদল ভারত থেকে বাংলাদেশে ঢুকার চেষ্টা করছিল। সে সময় বিএসএফের তরফ থেকে তাদের থামানোর চেষ্টা হয়। কিন্তু দুর্বৃত্তরা বিএসএফকে লক্ষ করে ইট-পাথর নিক্ষেপ করে। এতে জীবনের ঝুঁকি আঁচ করতে পেরে বিএসএফ গুলি চালায়। পরে ঘটনাস্থলে ওই নারীর মৃতদেহ পাওয়া যায়।

গত পরশু থেকে শুরু হওয়া দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মহাপরিচালক পর্যায়ে সম্মেলন চলবে ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলামের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন। সীমান্তহত্যা বন্ধ, ভারত থেকে মাদক, অস্ত্র, চোরাচালান রোধ, ভারতীয় নাগরিক কর্তৃক সীমানা লঙ্ঘন রোধসহ ১০টি ইস্যুতে আলোচনা করবেন দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর দুই মহাপরিচালক। এ সম্মেলনে বিএসএফ মহাপরিচালক রাকেশ আস্থানার নেতৃত্বে ১২ সদস্যের ভারতীয় প্রতিনিধিদল সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানা গেছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
https://www.dailyvorerpata.com/ad/BHousing_Investment_Press_6colX6in20200324140555 (1).jpg
https://www.dailyvorerpata.com/ad/last (2).gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/431205536-ezgif.com-optimize.gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/agrani.gif
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]