সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   ফিল্ম সিটি থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধুর’ নাম   সিলেটের সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া গ্রেপ্তার   অনন্য অসাধারণ শেখ হাসিনা আমাদের গর্ব   নরসিংদীতে ‘থার্টি ফার্স্ট’ উপলক্ষে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে কোপালো সন্ত্রাসীরা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
গাইনি ডাক্তার ‘নাপিত’ স্বামীতেই সুখী , সংসার ভাঙল বাবার মামলায়
ভোরের পাতা ডেস্ক
প্রকাশ: বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০, ৬:৩৮ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

রংপুর নগরীর সেনপাড়া এলাকার গাইনি চিকিৎসক আয়েশা সিদ্দিকা মিতু অপহৃত হননি। ২১ মাস আগে ‘নাপিত’ প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। স্বামীর সঙ্গে সুখে দিন কাটাচ্ছিলেন- এমন সময় তাদের সংসার ভেঙে দিলেন মিতুর বাবা আব্দুল গফুর। মিথ্যা অপহরণ মামলা করে মেয়ের জামাইকে ফাঁসিয়ে দিয়েছেন তিনি।

সোমবার রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে ডা. মিতুকে উদ্ধার ও তার স্বামী রফিকুল ইসলাম ওরফে বাপ্পিকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি। রংপুর নগরীর কেরানী পাড়ায় সিআইডির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত জানান রংপুর সিআইডির পুলিশ সুপার মিলু মিয়া বিশ্বাস।

তিনি জানান, ২০১৯ সালের মার্চে রংপুরে গাইনি চিকিৎসক ডা. আয়েশা সিদ্দিকা মিতুকে অপহরণের অভিযোগে তার বাবা ব্যবসায়ী আব্দুল গফুর রংপুর কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন, নগরীর আলমনগর কলোনির ‘নাপিত’ রফিকুল ইসলাম ওরফে বাপ্পি তার মেয়েকে অপহরণ করেছে। পুলিশ দীর্ঘদিন চেষ্টা করেও অপহৃত মিতুকে উদ্ধার করতে না পারায় মামলার তদন্তভার পায় সিআইডি। সোমবার রাতে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার চাঁনমিয়া হাউজিং-এর একটি বাসা থেকে মিতুকে উদ্ধার ও বাপ্পিকে গ্রেফতার করা হয়।

পুলিশ সুপার আরো জানান, ডা. মিতু তার আগের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে বাপ্পির সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। আগের স্বামীর ঘরে তার একটি পুত্র সন্তান ও প্রেমিক বাপ্পির ঘরেও একটি সন্তান রয়েছে। তারা অনেকদিন আগেই বিয়ে করে সংসার করছিলেন। মামলা হওয়ার কারণে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হবে।

সিআইডির পুলিশ সুপার মিলু মিয়া বিশ্বাস জানান, মিতুর সঙ্গে ৮-৯ বছর ধরে বাপ্পির প্রেম। এর আগেও তারা একবার পালিয়ে গিয়েছিলেন। অনেক বুঝিয়ে মিতুকে বাড়িতে আনা হলেও আবারো তারা পালিয়ে যান। বাপ্পি পেশায় ‘নাপিত’ হলেও তিনি মিতুর বাবার ব্যবসায় ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করতেন। ঢাকায় গিয়ে চেম্বার দিয়েছেন ডা. মিতু। ২১ মাস ধরে সেখানে রোগী দেখছিলেন। তার আয় দিয়েই বাসা ভাড়াসহ সংসার খরচ চলত। মিতু-বাপ্পি দম্পতির একটি পুত্র সন্তান হয়েছে। তারা সুখেই ছিলেন। বাবা আব্দুল গফুর মিথ্যা মামলা করেছেন বলে দাবি করেন গাইনি চিকিৎসক আয়েশা সিদ্দিকা মিতু।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
https://www.dailyvorerpata.com/ad/BHousing_Investment_Press_6colX6in20200324140555 (1).jpg
https://www.dailyvorerpata.com/ad/last (2).gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/431205536-ezgif.com-optimize.gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/agrani.gif
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]