প্রকাশ: শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০, ৮:৫৩ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বহরমপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১/২/৩ নম্বর ওর্য়াডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য করিমজান বেগম ও উপজেলা সমাজসেবা অফিসের অফিস সহকারী মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধী ভাতার চুড়ান্ত তালিকা ঘষামাজা করে ভাতার টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দায়ের করা মামলার ৩ নম্বর সাক্ষী বহরমপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ মো: ইসমাইল চেীকিদার ও ৪ নম্বর স্বাক্ষী হানিফ চেীকিদারের বিরুদ্ধে চাদাবাজী মামলা করেছেন সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য করিমজান বেগম।
বুধবার সিনিয়র জুডিশিয়াল মেজিষ্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করলে আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আশিকুর রহমান পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলায় আরো ৩/৪ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে। গত ২৪ নভেম্বর প্রতিবন্ধী তালিকা ঘষামাজা করে প্রতিবন্ধী সোহাগ হোসেন রনির নাম কেটে দিয়ে সংরক্ষিত ইউপি সদস্য করিমজান বেগমের ছেলে রবিউল বশারের নামে ভাতার ৯০০০ টাকা আত্মসাতের ঘটনায় সোহাগ হোসেন রনির পিতা মো: হাসান হাওলাদার বাদী হয়ে ইউপি সদস্য করিমজান বেগম এবং সমাজসেবা অফিসের অফিস সহকারী মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত মামলাটি দশমিনা থানাকে তদন্তের নির্দেশ দেন। গত ২৬ নভেম্বর দশমিনায় প্রতিবন্ধী ভাতা আত্মসাত মহিলা মেম্বার ও অফিস সহকারীর নামে মামলা শিরোনামে দৈনিক ভোরের পাতায় একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
গ্রাম পুলিশ ইসমাইল চেীকিদার জানান, অসহয় প্রতিবন্ধী সোহাগ হোসেন রনির নাম ঘষামাজা করে জাল জালিয়াতি করে নিজের ছেলের নামে ভাতার টাকা আত্মসাত করা মামলায় স্বাক্ষী হওয়ায় আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা চাদাবাজী মামলা করেছেন ইউপি সদস্য করিমজান। এব্যাপারে ইউপি সদস্য করিমজান বেগম জানান, এরা বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে চাঁদা দাবী করায় আমি মামলা দায়ের করেছি॥