#শেখ হাসিনা সময়ের সাথে না, সময়ের আগেই কিন্তু চিন্তা করেন: মোহাম্মদ শামস্-উল ইসলাম।
#শেখ হাসিনার ভিশনারি লিডারশিপের কারণে আমরা করোনার প্রান্তিক প্রভাব কাটিয়ে উঠেছি: ফাইয়াজুল হক রাজু।
#বাংলার মাহাথির মোহাম্মদ হলেন আমাদের শেখ হাসিনা: ড. মো. আফজাল হোসেন।
#বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নে সকল ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার পদচারণা রয়েছে: আব্দুল আহাদ চৌধুরী।
করোনা মহামারির ধাক্কা কাটিয়ে আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। সারা বিশ্বে এমন দুর্গতির মধ্যেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আশার কথাই শুনিয়েছে বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর আভাসও পাওয়া যাচ্ছে। করোনা মহামারির মধ্যেও দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে দেশের পদ্মা সেতুর কাজ। ৪২টি পিলারের ওপর দাঁড়াবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। দ্রুত সময়ে এই সেতু নির্মাণ শেষ হোক-এটাই প্রত্যাশা। করোনা মহামারির সকল ধাক্কা কাটিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।
দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ১৬২ তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। বুধবার (১৮ নভেম্বর) আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামস্-উল ইসলাম, তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা ফাইয়াজুল হক রাজু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আফজাল হোসেন, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, হিউম্যান রাইটস কমিশন যুক্তরাজ্যের গভর্নর ও প্রেসিডেন্ট আব্দুল আহাদ চৌধুরী। দৈনিক ভোরের পাতার সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।
মোহাম্মদ শামস্-উল ইসলাম বলেন, ধন্যবাদ সঞ্চালককে আপনার যাদুকরী সঞ্চালনার ও ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় আজকে ১৬২ তম পর্বে ভোরের পাতা সংলাপে একটি সুন্দর বিষয় নির্বাচন করা হয়েছে। আজ এই মুজিব বর্ষে আমি প্রথমেই শ্রদ্ধা জানাচ্ছি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি, শ্রদ্ধা জানাচ্ছি সকল মুক্তিযুদ্ধে সকল শহীদদের প্রতি। এই কোভিডকে আমি আই ওপেনার হিসেবে দেখতে চায়। এটা আমাদেরকে অনেক দিকে চোখ খুলে দিয়েছে। প্রকৃতি আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে আমরা অনেক দিন ধরেই এই প্রকৃতিকে অবহেলা করে আসছি। আজকে সামাজিক বলেন আর অর্থনৈতিক বলেন, বিপদে যে একজন আরেকজনের পাশে দাঁড়ানো, এটা কিন্তু আমরা এই করোনার মধ্যে বেশি দেখেছি। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সময়ের সাথে না, সময়ের আগেই কিন্তু চিন্তা করে থাকেন। আমরা যখন ৫ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা পেলাম, প্রথম দিক থেকেই অনেকেই বলেছিলেন এটা কোন প্রণোদনা হলো এসব; এরপর থেকেই যে উনি দেওয়া শুরু করলেন আজ পর্যন্ত সোয়া লক্ষ কোটি টাকা দিয়ে এসেছেন তিনি। এই সাউথ ইষ্ট এশিয়ার মধ্যে এটা সবচে বড় প্রণোদনার প্যাকেজ ছিল। এই যে প্রণোদনার যে ইফেক্ট ছিল এটা আমরা অলরেডি টার্ন ওভার করা শুরু করে দিয়েছি অনেক কম সময়ের মধ্যে। কিছুদিন আগে পত্র পত্রিকায় দেখতে পেলাম যে, মানুষ এই করোনার সময়ে বেশি ভাত খেয়েছে। এর কারণে আমাদের প্রোডাকশন যেভাবে হয়েছে তা ইউটিলাইজও হয়েছে। এই যে অর্থনীতির নতুন নতুন থিউরি এসেছে এর সাথে কিন্তু আমরা তাল মিলিয়ে নিয়েছি। মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রবাহের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে এটা আশাজাগানিয়া সংবাদ যেখানে করোনা মহামারি বিশ্ব অর্থনীতিতে রীতিমতো ধস নামিয়েছে। অনেক দেশেরই জিডিপির প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ধারায় চলে গেছে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও করোনা আঘাত হেনেছে। রফতানি আয় কমে গিয়েছিল। কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ ধারাবাহিকভাবে এগিয়ে চলেছে। অবকাঠামো খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। পদ্মা সেতু এখন দৃশ্যমান বাস্তবতা। বিদ্যুতে দেশ আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ। মাথাপিছু আয় দুই হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। করোনার মধ্যেও বর্তমান অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রফতানি আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তৈরি পোশাক রফতানি ছাড়া অন্যান্য খাতেও রফতানি বাড়ছে। বাংলাদেশের ওষুধ যাচ্ছে ১৬৬টি দেশে। প্রবাসী আয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছাড়িয়েছে ৪০ বিলিয়ন ডলার। প্রধানমন্ত্রীর যে প্রো-একটিভ লিডারশীপের কারণে আজকে আমরা দেখেছি গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন তাদের একাউন্টে চলে যায়। সেটা বিকাশ হোক, রকেট হোক বা আমাদের অগ্রণী ব্যাংকের দুয়ার ব্যাংকিং এর মাধ্যমেই হোকনা কেন। অর্থাৎ এখানে কিন্তু কোন সিস্টেম লস হয়নি। কিরকম স্মার্টলি আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এইসব সিদ্ধান্ত দিয়েছেন।
ফাইয়াজুল হক রাজু বলেন, একথা সত্যি যে এই বৈশ্বিক বিপর্যয়ের মধ্যে বিশেষ করে বাংলাদেশ একটি বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পরেছিলাম। সামাজিক ও অর্থনৈতিক উভয় চ্যালেঞ্জে এর মধ্যে ছিল। আমরা কেউ কিন্তু এটার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না। আসলেই পুরো পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের কেউই এটার জন্য প্রস্তুত ছিলোনা। কিন্তু ভাগ্যক্রমে এবং আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লিডারশীপের কারণে আমরা এটা সহজে সামাল দিতে পেরেছি। বিশেষ করে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই করোনাকালে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তা ছিল অত্যন্তই যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। আজকে আমরা দেখতে পারছি, বিশ্বের অনেক গুলো দেশ এই অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্যগত বিষয় নিয়ে চরমভাবে সমস্যা মোকাবেলা করছে সেখানে আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনার কল্যাণে আমরা যথেষ্ট সামলে উঠেছি। অর্থনৈতিকের দুটি দিক। সামষ্টিক অর্থনীতি ও ব্যাষ্টিক অর্থনীতি। আমাদের ম্যাক্রো ইকোনমিক অনেকটাই শক্তিশালী অবস্থানে আছে গত ১২ বছর ধরে, সেখান থেকে এটা আমাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তিকে ভালো ভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর দুঃসাহসী কিছু সিদ্ধান্ত অর্থনীতিতে বাজে প্রভাব থেকে মুক্ত রেখেছে বাংলাদেশকে। প্রধানমন্ত্রীর সাহসী সিদ্ধান্তে ঝুঁকি নিয়ে কারখানা খোলায় ইতিবাচক ফলও এটা। সকল মহল থেকে বারবার বলা হচ্ছিলো যেন দেশ পূর্ণ লকডাউনে যায়। সরকারের ইচ্ছায় লকডাউনে শিথিলতা ছিল। গার্মেন্টস, কলকারখানা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখার কথা বলছিলাম আমরা। দেশে পরিবহন চালু না রাখার কথাও বলা হচ্ছিলো। ভীতিকর পরিস্থিতিতে সারা বিশ্ব যখন লকডাউনে তখন আমাদের গার্মেন্টস, কলকারখানা চলেছে, পরিবহনও চালু করা হয়েছে। যার সুফল এখন ভালোভাবেই আমরা পাচ্ছি। আমাদের রেমিটেন্স ফ্লো অনেক ভালো এবং এটা এখন দেখা যাচ্ছে যে, সর্বকালের সব রেকর্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে আমাদের রেমিটেন্সের পরিমান। আমাদের যারা প্রবাসীরা আছে তারা এই দেশের জন্য সব সময় পরিশ্রম করে দেশে যে রেমিটেন্স পাঠিয়েছে তাতে আমরা এই করোনাকালীন সময়ে অনেক সহয়তা পেয়েছি।
ড. মো. আফজাল হোসেন বলেন, আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে ভোরের পাতা সংলাপের ১৬২তম পর্বে আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমি কৃতজ্ঞচিত্রে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধা জানিয়ে আমার আজকের বক্তব্য শুরু করছি। সেই সাথে ৫২এর ভাষা আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছিলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছিলেন, সেই সাথে ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর সাথে তার পরিবার বর্গের যারা শহীদ হয়েছিলেন তাদের সবার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই তিনতম টার্নে আমাদের অর্থনৈতিক চাকা সুচারুগতিতে এগিয়ে গিয়েছে। ১১৯৬ থেকে ২০০০ সালে এটা শুরু হয়েছিল পরে ২০০১ থেকে ২০০৭-এ এটা থেকে গিয়েছিল পরে আবার শেখ হাসিনার শাসনামলে এখন এটা আবার চলমান হয়েছে। এক যুগে শেখ হাসিনার শাসনামল বাংলাদেশের এ বিস্ময়কর অর্থনৈতিক উত্থানে মূল ভূমিকা পালন করছে। এই সময়কালে দেশের অর্থনীতি তরতর করে এগিয়ে গেছে, তিনগুণেরও বেশি বড় হয়েছে জিডিপি। নির্মাণ হচ্ছে বড় বড় অবকাঠামো। অন্যদিকে, গত তিন-চার বছর ধরেই ভারতের অর্থনীতি ধুঁকছে, জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি শ্লথ হয়ে এসেছে, আর বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে প্রত্যাশার চাইতেও অধিক গতিতে। তদুপরি, চীনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হওয়ায় চীনা বিনিয়োগকারীদের অনেকেই ভারত থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এটাও ভারতকে পিছিয়ে দিয়েছে। এর সাথে যোগ হয়েছে মহামারি করোনার প্রকোপ। এসব ব্যাপার ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশের ঊর্ধ্বগমনে। মহামারি করোনা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার অন্যান্য যে কোন দেশের তুলনায় অনেক দ্রুত ঘটছে। অবশ্য এই বিষয়ে বহুজাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের বৈশ্বিক অর্থনীতিবিদরাও কিছুদিন আগে পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। অর্থনীতিকে এমন সচল ও চাঙ্গা রাখার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ভূমিকা পালন করেছে। জরুরি পরিস্থিতিতে বড় মাপের প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের দ্বার উন্মুক্ত করার মতো সাহসী পদক্ষেপ নিয়ে তিনি বাজিমাত করেছেন। এর ফলে মহামারিকালেও বাংলাদেশের অর্থনীতির গতি ত্বরান্বিত হয়েছে। সম্প্রতি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে নতুন নতুন রেকর্ড অর্জন করেছে বাংলাদেশ। রিজার্ভ ছাড়িয়েছে ৪০ বিলিয়ন ডলার। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা সেই বঙ্গবন্ধুর মতো চিন্তাভাবনা করে বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টরে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
আব্দুল আহাদ চৌধুরী বলেন, আজ থেকে ২০ বছর আগে আমি ইউরোপ এসেছি, লন্ডনে ছিলাম। আসার পরে আমার একটা ধারণা ছিল যে ইউরোপের কোন দেশে থাকলে বিশেষ করে যুক্তরাজ্যে থাকলে আমরা অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা; এইসবের কোন কমতি হবে না এখানে। কিন্তু এই করোনার সময়ে আমার সব ধারণা পাল্টে গিয়েছে। এই করোনা ভাইরাস ধারা আল্লাহ তাআলা প্রমাণ করেছে যে পৃথিবীর কোন জায়গায় কেউ নিরাপদ নয়। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমাদের দেশে করোনার মৃত্যুর হার ও আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কম। এই করোনার মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি যেভাবে তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে, সিঙ্গাপুরের অগ্রযাত্রার সাথে তার তুলনা চলে। এক রিসার্চে বলা হয়েছে, বর্তমানে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এই ধারা অব্যাহত থাকলে, ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপির নিরিখে বিশ্বের ২৬তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, সিঙ্গাপুরের মতো দেশ যেখানে বাংলাদেশের পেছনে থাকবে। করোনা সংকটে রেমিট্যান্স রিজার্ভের মতো রাজস্ব আদায়েও বিস্ময় দেখিয়েছে বাংলাদেশ। করোনায় বিপর্যস্ত না হয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি আরো চাঙ্গা হচ্ছে। বিস্ময়কর এই অগ্রগতির নেপথ্যে সাহসী নেতৃত্ব। করোনায় দেশের অর্থনীতির চাকা বিভিন্ন কৌশলে সচল রেখেছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্যারিশম্যাটিক কৌশলের সুফল পাওয়া যাচ্ছে। ঘুরে দাঁড়িয়েছে রপ্তানিখাত। সবচেয়ে আশঙ্কাজনক ছিল যেই গার্মেন্টস খাত সেখানে জ্বলজ্বল করছে। রেমিট্যান্সে তো রীতিমতো মিরাকল ঘটেছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও তাই।