রোববার ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   ফিল্ম সিটি থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধুর’ নাম   সিলেটের সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া গ্রেপ্তার   অনন্য অসাধারণ শেখ হাসিনা আমাদের গর্ব   নরসিংদীতে ‘থার্টি ফার্স্ট’ উপলক্ষে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে কোপালো সন্ত্রাসীরা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
বাঁচতে হলে স্বাস্থ্য নির্দেশনা মানতে হবে
#শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় প্রস্তুত বাংলাদেশ: অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ। #প্রধানমন্ত্রীর "নো মাস্ক, নো সার্ভিস" পদক্ষেপটি অনন্য সাধারণ উদ্যোগ: অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল। #প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে রোগীদের পাশাপাশি আমরা স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষাও নিশ্চিত করছি : ডা. শারমিন রহমান অমি। #করোনাকালেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে কোন উন্নয়ন কাজ থেমে নেই: মিসবাহ-উর-রহমান।
সিনিয়র প্রতিবেদক
প্রকাশ: সোমবার, ৯ নভেম্বর, ২০২০, ১০:৩৩ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

এটা খুবই উদ্বেগজনক যে, অনেক দিন পার হওয়ার পরও করোনা মহামারিতে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। বরং শীতকালে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার যে আশঙ্কা ছিল তার লক্ষণ ইতিমধ্যেই দেখা গেছে। বাড়ছে মৃত্যু, সংক্রমণ এবং শনাক্তের সংখ্যাও। এ অবস্থায় করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে হলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই। বাঁচতে হলে স্বাস্থ্য নির্দেশনা মানতে হবে। এ ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক ও সচেতন থাকতে হবে। 

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ১৫৩ তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। সোমবার (৯ নভেম্বর) আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় লিভার বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, শেরপুর সদরের সেন্ট্রাল কাউন্সিলর, বি এম এ, মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচ-এফ পি) ডা. শারমিন রহমান অমি, দেশ ফাউন্ডেশন যুক্তরাজ্যের চেয়ারম্যান এবং যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মিসবাহ-উর-রহমান। দৈনিক ভোরের পাতার সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।

অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ বলেন, করোনার প্রথম ঢেউতে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ ভালোই সফলতা দেখিয়েছে। এর মূলে রয়েছে চিকিৎসক সমাজ ও সরকার। প্রধানমন্ত্রী সার্বিক ব্যবস্থাপনায় করোনা নিয়ন্ত্রণে আমরা সারা বিশ্বে অনেক প্রশংসিত হয়েছি। অনেক আন্তর্জাতিক ফোরামেও আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন। চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীদের একক প্রচেষ্টায় আমরা এখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসেছি। সারাবিশ্বেই করোনা এক ভয়াবহ সংকট তৈরি করেছে। এর মধ্যেই অনেক দেশেই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়ে গেছে। ফলে নতুন করে আবারও বিধি-নিষেধ জারি করতে বাধ্য হচ্ছে বিভিন্ন দেশের প্রশাসন। সর্ববিস্তারী করোনার থাবায় এবার পর্যুদস্ত আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনও। মহামারি কোন পর্যায়ে তা সহজেই অনুমেয়। বাংলাদেশে দীর্ঘদিন হয়ে এলেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ তেমন থামছে না। আক্রান্ত এবং মৃত্যুর সংখ্যা বরং তুলনামূলকভাবে কমেছে। এ অবস্থায় স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। সেকেন্ড ওয়েভ মোকাবেলায় আমাদের প্রধানমন্ত্রী অলরেডি কিছু ব্যবস্থা নিয়ে ফেলেছেন। আমরা সম্প্রতি দেখেছি ইউরোপ, আমেরিকায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ধাপিয়ে বেড়াচ্ছে, সে প্রেক্ষাপটে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়েছেন ইতিমধ্যে। সে প্রেক্ষাপটে আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনেক আন্তঃকমিটি গঠন করা হয়েছে এই করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায়। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে তারা কাজ করে যাচ্ছেন। আমি মনে করি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় সরকারি সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসকদের সার্বিক ব্যবস্থাপনা মধ্যে সমন্বয় দরকার আছে। 

অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল বলেন, করোনার যে দ্বিতীয় ঢেউ আসতে যাচ্ছে সেটা মোটামুটি অবধারিত। এখন এটা কতখানি কঠিন বা সহজ হবে সেটা নির্ভর করে আমাদের উপর, আমাদেরকে এটা প্রতিরোধের কথা চিন্তা করতে হবে। আমার কাছে মোটা দাগে মনে হয়, মানুষের মধ্যে তিন ধরনের শ্রেণি আছে যারা করোনাকে তিনভাবে দেখে। একদল মানুষ মনে করে করোনা এসেছে এটা থেকে যাবে দীর্ঘকাল। তারা করোনার ব্যাপারে অত্যন্ত সংবেদশীল। তারা সবসময় মাস্ক পরে থাকে এবং তারা সর্বদা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে। আরেকদল মানুষ মনে করে, করোনা থাকতে আসছে, এটা যেতে আসেনি এবং তারা তাদের নিয়তি স্রষ্টার উপর ছেড়ে দিয়েছেন। তারা ধরে নিয়েছেন যে, মরলে মরবো, বাঁচলে বাঁচবো; এটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে লাভ নাই। এদের কাছেও মাস্ক থাকে, কিন্তু সেটা পকেটে থাকে। বেশি বিপদে পড়লে ঐটা নাকের উপর আনে। আবার তৃতীয় শ্রেণীর লোক আছে যারা ধরেই নিয়েছেন করোনা একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র, এটা যদি বাংলাদেশে এসেও থাকে এখন ভারতে চলে গেছে, বাংলাদেশে এটা নাই। এখন করোনার বিরুদ্ধে আমাদের জিততে হলে আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়ে হবে না, আমাদেরকে শতভাগ হতে হবে। এটাই হচ্ছে করোনার ক্ষেত্রে আমাদের মূল সমস্যা। বাস্তবতা হচ্ছে, প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থামছে না। থেমে নেই মৃত্যুও। শনাক্তের সংখ্যাও অনেক। তবুও বাড়ছে না সচেতনতা। ছোঁয়াচে এ রোগের কোনো প্রতিষেধক নেই। কবে ভ্যাকসিন আসবে তারও নেই কোনো নিশ্চয়তা। এজন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচার উপায়। মাস্ক পরা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, উপসর্গ দেখা দিয়ে হোমকোয়ারেন্টিনে থাকার মধ্য দিয়ে ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। বাঁচতে হলে এসব স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যদি আইন প্রণয়নের কথা বলে যেটা খুলনাতে আজ দেখলাম, আমার কাছে মনে হয় আইন প্রয়োগ করে সবাইকে মাস্ক পড়াতে পারবেন না। কারণ যারা আইন প্রয়োগ করবে তাদের মধ্যে আবার তিন ধরনের লোক আছে। কেউ বলে মাস্কের জন্য ফাইন করে লাভ নেই, কেউ বলে মাস্ক পরে নাই; পারলে এখনি জেলে ভরে দেও আবার কেউ বলে আচ্ছা এখন ছেড়ে দেও, পরের বার থেকে সাবধানে থেকো। যারা আইন প্রয়োগ করবে তারাও তো বাংলাদেশের মানুষ। আর যদি আইন কড়াকড়িভাবে প্রয়োগ করা হয় তাহলে এতো লোককে আপনি কোন কারাগারে নিয়ে ভরবেন? এক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর যে উদ্যোগ, নো মাস্ক, নো সার্ভিস। এটা কিন্তু অনন্য সাধারণ উদ্যোগ। এই ঘোষণা আসার পর আমি বিস্তর ঘাটাঘাটি করে দেখেছি, আজকে পর্যন্ত বাংলাদেশ ছাড়া এই নীতি বিশ্বের কোন রাষ্ট্র গ্রহণ করেননি।

ডা. শারমিন রহমান অমি বলেন, আজকের এই দিনে আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে গভীর শ্রদ্ধা জানায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, গভীর শ্রদ্ধা সাথে স্মরণ করছি ১৫ই আগস্টের সেই কালো রাতে তার পরিবারের যেসব সদস্যরা শাহাদাৎ বরণ করেছিলেন। সবাইকে মুজিব বর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমাদের শেরপুরে বর্তমান করোনা পরিস্থিতি প্রথমেই তুলে ধরছি। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছে ৫ জন, মোট আক্রান্ত হয়েছে ২৪৯ জন, সুস্থ হয়েছে ২৩২ জন, এবং মৃত্যু হয়েছে ৪ জনের। এটা তুলে ধরলাম এই জন্য যে অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের শেরপুরে করোনা পরিস্থিতি মোটামুটি অনেক ভালো অবস্থানে আছে।   সম্প্রতি জারি করা পরিপত্রে বলা হয়, সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালসহ সব স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে আগত সেবা গ্রহীতাদের আবশ্যিকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। এতে আরও বলা হয়েছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, মন্দির ও গির্জাসহ সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট পরিচালনা কমিটি বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। শপিংমল, বিপণি-বিতান ও দোকানের ক্রেতা-বিক্রেতারা আবশ্যিকভাবে মাস্ক ব্যবহার করবেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও মার্কেট ব্যবস্থাপনা কমিটি বিষয়টি নিশ্চিত করবে। মহামারির এই সময়ে বাঁচতে হলে স্বাস্থ্যবিধি অবশ্যই মানতে হবে। বিশেষ করে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে। নিজেরা মানার পাশাপাশি এ ব্যাপারে অন্যদেরও সচেতন ও সতর্ক করতে হবে। কথায় বলে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। আমাদের উপজেলায় "নো মাস্ক, নো সার্ভিস" এই বিষয়টা মোটামুটি ৮০ ভাগ নিশ্চিত করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় আমরা এখানে রোগীদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষাও নিশ্চিত করছি। 

মিসবাহ-উর-রহমান বলেন, আমি প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভোরের পাতাকে আজ আমাকে এখানে কথা বলার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য। আমার এখানে যারা অতিথি আছে তাদের সবাইকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এই জন্য যে আপনারাই এই দেশে করোনা মোকাবেলায় প্রথম সারীর যোদ্ধা। যখন এই ভাইরাস শুরু হলো এটা বাংলাদেশে জন্য নয়, বরং পুরো পৃথিবীর জন্যই এটা নতুন। বাংলাদেশে যখন সম্ভবত এপ্রিলে লকডাউন শুরু হলো তার সাথে পুরো পৃথিবীর অনেক দেশেই লকডাউন শুরে হয়েছিল। এই লকডাউন খুবই স্ট্রিক ছিল। এই স্ট্রিক লকডাউনের কারণে প্রথমে মানুষজন বিষয়টা ঠিকমতো বুঝে উঠতে পারেনি, পরে আস্তে আস্তে তারা বুঝে উঠতে সক্ষম হয়।  করোনা শুধু স্বাস্থ্যগত বিষয় নয়, এটি সামাজিক, অর্থনৈতিক, যোগাযোগ, ধর্ম, বাণিজ্য অর্থাৎ জীবনের সব কিছুকে ঘিরে রয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে করোনার সংক্রমণ আরও প্রলম্বিত হতে পারে আমাদের দেশে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদাসীনতা, করোনা সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নিতে সমন্বয়হীনতা, লোকজনের স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনীহা, স্বাস্থ্যবিধি মানানোর ব্যাপারেও তেমন কোনো কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করাসহ নানাবিধ কারণ এ জন্য দায়ী। করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে হলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। বিশেষ করে মাস্ক পরার ব্যাপারে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আক্রান্তদের সহজে চিকিৎসাপ্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে। সহজলভ্য করতে হবে শনাক্তকরণ। এছাড়া ভাইরাস প্রতিরোধে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। আমি আমাদের জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ দিতে চাই এই জন্য, তিনি ১২ বছর ধরে এই সরকারের আমলে যেসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছেন তা এই করোনাকালীন সময়েও না থামিয়ে বরং আরও স্ট্রিম গতিতে এগিয়ে নিয়েছেন।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
https://www.dailyvorerpata.com/ad/BHousing_Investment_Press_6colX6in20200324140555 (1).jpg
https://www.dailyvorerpata.com/ad/last (2).gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/431205536-ezgif.com-optimize.gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/agrani.gif
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]