সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু আজ   ফিল্ম সিটি থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধুর’ নাম   সিলেটের সাবেক সংসদ সদস্য ইয়াহিয়া গ্রেপ্তার   অনন্য অসাধারণ শেখ হাসিনা আমাদের গর্ব   নরসিংদীতে ‘থার্টি ফার্স্ট’ উপলক্ষে চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ীকে কোপালো সন্ত্রাসীরা   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধির পথে বাংলাদেশ
#বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষে শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন : ড. শাহিনূর রহমান #শেখ হাসিনার উন্নয়নকে অব্যাহত রাখতে হলে সবাইকে সৎ থাকতে হবে :প্রকৌশলী শফিকুর রহমান #শেখ হাসিনা বেচে থাকলেই বাংলাদেশে আশা বেঁচে থাকবে : প্রফেসর ড. মো. বদরুজজামান ভূইয়া #শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা জাতি হিসেবেও এগিয়ে যাবো : দ্বীপ আজাদ
সিনিয়র প্রতিবেদক
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২০, ১০:৪৯ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জনের পর বর্তমানে ২০২০ সালে যে বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে সেটা তিলে তিলে গড়ে ওঠা একটি সম্ভাবনার নাম। বঙ্গবন্ধুর দেখা স্বপ্নের দেশ আজ গড়ে তোলার দায়িত্ব নিয়েছেন তারই কন্যা শেখ হাসিনা। একসময়ের অচেনা বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। দেশে একে একে উন্মোচিত হচ্ছে সম্ভাবনার দ্বার। চার লেন মহাসড়ক, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, এলএনজি টার্মিনাল, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ, পরিকল্পিত বহুমুখী বৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলাসহ উন্নয়নের বিশাল কর্মযজ্ঞ চলছে দেশজুড়ে। পদ্মা সেতুর মতো বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরুর পর থেকেই একের পর এক মেগা প্রকল্প নিয়ে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে দেশ।

দৈনিক ভোরের পাতার নিয়মিত আয়োজন ভোরের পাতা সংলাপের ১২৯ তম পর্বে এসব কথা বলেন আলোচকরা। শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সিআইপিএনজেত, এফআইইবি, অনারারি কনস্যুল, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, অকল্যান্ড নিউজিল্যান্ড কনস্যুলেট এবং সাবেক ছাত্রনেতা প্রকৌশলী শফিকুর রহমান ভূঁইয়া (অনু), ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কুষ্টিয়া এর উপ উপাচার্য ড. শাহিনূর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. বদরুজজামান ভূইয়া,  বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এর কোষাধ্যক্ষ এবং নাগরিক টিভির হেড অব নিউজ দ্বীপ আজাদ। দৈনিক ভোরের পাতার সম্পাদক ও প্রকাশক ড. কাজী এরতেজা হাসানের পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন সাবেক তথ্য সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ।

ড. শাহিনূর রহমান বলেন, আজকের এই দিনে আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে স্মরণ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যে মহামানবের অবদানে আজ আমারা লাল সবুজের পতাকা নিয়ে পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছি, গভীর শ্রদ্ধা সাথে স্মরণ করছি ১৫ই আগস্টের সেই কালো রাতে তার পরিবারের যেসব সদস্যরা শাহাদাৎ বরণ করেছিলেন। গভীর শ্রদ্ধা সাথে স্মরণ করছি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ ইজ্জত হারা মা বোনদের। বঙ্গবন্ধুর যে সোনার বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় ছিল সে উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে সে সোনার বাংলা গড়ার লক্ষে যেভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন তা এই সল্প সময়ে বলে শেষ করা যাবেনা। আমরা একটি বড় মহামারির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। এই রকম একটা স্থমভিত পরিবেশের মদ্ধেও প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা  শিক্ষা মন্ত্রীর নির্দেশনায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনলাইন ক্লাসের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল এবং অনলাইন ক্লাস চলমান আছে। তাই এখন আমরা কিভাবে পরীক্ষা নেওয়া যায় তার চিন্তা ভাবনা চলছে। এটার মাধ্যমেই বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা ভালো করে বুজা যায়। বর্তমান বাংলাদেশের ডিজিটালাইজেসনের যুগ চলছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে বাস্তবতায় রূপ দিতে বাংলাদেশ সরকার নিয়েছে যুগান্তকারী সব পদক্ষেপ। দেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে সরকারি সেবা পৌঁছে দেবার অভিপ্রায়ে দেশের অনেক ইউনিয়ন পরিষদে স্থাপন করা হয়েছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার।  এই ডিজিটালাইজেসনের কারণে আজ আমরা এই অনলাইন সংলাপের মাধ্যমে কথা বলতে পারছি। আমাদের টার্গেট ছিল ভিসন-২০২১। কিন্তু আমরা তার আগেই এই ২০২০ সালেই ডিজিটালাইজেসনের যুগে পৌঁছাতে পেরেছি যা একমাত্র সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার সুযোগ্য পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের কারণে। আজ থেকে ১০ বছর আগের বাংলাদেশ আর বর্তমান বাংলাদেশের পার্থক্য অনেক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার মাধ্যমে এই দেশকে স্বাধীন করেছিলেন। তিনি তার সাড়ে তিন বছরের শাসন আমলে যে  যে পরিকল্পনা করে ছিলেন তা তিনি বাস্তবায়ন করে যেতে পারেননি। আজ তারই সুযোগ্য কন্যা তার এই অধরা সপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন।

প্রকৌশলী শফিকুর রহমান ভূঁইয়া (অনু) বলেন,  আজকে যে দেশটির সম্ভাবনার কথা বলছি সেই দেশটির তৈরিতে যার ভূমিকা অপরিসীম, হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।  আগে বাংলাদেশের পরিচয় ছিল দুর্ভিক্ষের দেশ, বন্যা কবলিত দেশ। কিন্তু আল্লাহ্‌র রহমতে বঙ্গবন্ধু ও তার কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃতে আজ তা বধলে গিয়েছে। বাংলাদেশ যে সঠিক পথে এগিয়ে গেছে তা এখনকার উন্নয়ন দেখলেই বুজা যাই। বিদেশে আগে আমাদের ছেলে মেয়েরা নিজেকে বাঙ্গালি বলে পরিচয় দিতে লজ্জা পেতো কিন্তু আজ তারা বাংলাদেশের ক্রিকেট, বিদেশে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক সহ আরও অনেক কিছুই দেখে আজ তারা নিজেকে বাংলাদেশের পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে। স্থানীয় উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আয়ুস্কাল বেড়েছে এবং শিশু ও মাতৃ মৃত্যুহার কমেছে। বেড়েছে স্কুলে যাওয়ার হারও। পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়ন ও শ্রমশক্তিতে তাদের অন্তর্ভুক্তি বেড়েছে। সামাজিক অনেক সূচকে ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। মাথাপিছু আয়ের ব্যবধান কমে এসেছে; যা স্বাধীনতার সময় অভাবনীয় ছিল, তা এখন বাস্তবতা। গত দুই দশকের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়নের যেকোনো সূচকের বিচারে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে। বাংলাদেশ ১৯৯০-এর পর সার্বিকভাবে প্রবৃদ্ধিতে উন্নয়নশীল দেশের গড় হারের তুলনায় অনেক এগিয়েছে। দারিদ্র্যের হার অর্ধেক হয়ে গেছে। মেয়েদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অবদানের হার দ্রুত বেড়েছে, জনসংখ্যা, গড় আয়ু, শিশুমৃত্যুর হার, মেয়েদের স্কুলে পড়ার হার, সক্ষম দম্পতিদের জন্মনিয়ন্ত্রণব্যবস্থা গ্রহণের হার ইত্যাদি সামাজিক সূচকে বাংলাদেশ সমপর্যায়ের উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশ, এমনকি প্রতিবেশী ভারতকে পেছনে ফেলতে সমর্থ হয়েছে।  প্রায় সবগুলো সূচকেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে হলে আমাদেরকে যার যার জায়গা হতে সৎ ভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে।   

প্রফেসর ড. মো. বদরুজজামান ভূইয়া বলেন,  আজ আমি আমার বক্তব্যের শুরুতে স্মরণ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যে মহামানবের অবদানে আজ পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছি, গভীর শ্রদ্ধা সাথে স্মরণ করছি ১৫ই আগস্টের সেই কালো রাতে তার পরিবারের যেসব সদস্যরা শাহাদাৎ বরণ করেছিলেন।  সে সাথে স্মরণ করেছি জাতীয় ৪ নেতাকে, গভীর শ্রদ্ধা সাথে স্মরণ করছি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ ইজ্জত হারা মা বোনদের। আজকে আমাদের দেশের প্রত্যেকটি উন্নয়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ অবদান দেখতে পারছি। আজ আমাদের মাথা পিছু আয় ভারতকেও অতিক্রম করতে যাচ্ছে। আজকে সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। গত দশ বছর আগে আমাদের বিদ্যুৎ ছিল সাড়ে ৩ হাজার মেগাওয়াট সেটা আজকে বাড়তে বাড়তে সাড়ে ১৩ হাজার ছারিয়ে গেছে। বিদ্যুৎখাতে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অর্জন হয়েছে এই শেখ হাসিনার শাসনামলেই।  শিক্ষাকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেবার জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপসমূহের মধ্যে অন্যতম হলো- শতভাগ ছাত্রছাত্রীর মাঝে বিনামূল্যে বই বিতরণ কার্যক্রম। নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেবার জন্য প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত চালু করা হয়েছে উপবৃত্তি ব্যবস্থা। শিক্ষার হার শতভাগ ছাড়িয়ে গিয়েছে। ক্ষুদ্র আয়তনের একটি উন্নয়নশীল দেশ হয়েও বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সারা বিশ্বের নিকট প্রাকৃতিক দুর্যোগের নিবিড় সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণের ব্যবহার এবং দারিদ্র দূরীকরণে তার ভূমিকা, জনবহুল দেশে নির্বাচন পরিচালনায় স্বচ্ছ ও সুষ্ঠুতা আনয়ন, বৃক্ষরোপণ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সূচকের ইতিবাচক পরিবর্তন প্রভৃতি ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে জন্ম নেওয়া এই বাংলাদেশকে আজকের অবস্থানে আসতে অতিক্রম করতে হয়েছে হাজারো প্রতিবন্ধকতা।  এ দেশে রয়েছে পর্যটনের সর্বদীর্ঘ ও চিত্তাকর্ষক সৈকত। সীমিত পরিসরে তেল আছে হয়তোবা সোনাদানাও। আরও আছে টাঙ্গুয়ার হাওড়ের জীব ও প্রাণীবৈচিত্র্যের সমারোহ। সুন্দরবনের কথাও সবারই জানা। অর্থনীতিবিদদের কেউ কেউ বাংলাদেশের সাম্প্রতিক দৃষ্টিনন্দন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও হৃদয় উষ্ণ করা সামাজিক অগ্রগতি ‘বিস্ময়’ বলে উল্লেখ করলেও এই অর্জন যে সঠিক নীতি-কৌশল ও সংশ্লিষ্টজনের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল সে সম্পর্কে সন্দেহ করার কারণ নেই। সমসাময়িক বিশ্বের অর্থনৈতিক মহামন্দা সাহসিকতার সঙ্গে সফলভাবে মোকাবিলা করে যে গুটিকয় দেশ সামষ্টিক আয়ের প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, বাংলাদেশ সেগুলোর অন্যতম। অর্থাৎ বাংলাদেশ এখন দ্রুতগতি সমৃদ্ধির পথে।

দ্বীপ আজাদ বলেন, আমি প্রথমেই শ্রদ্ধা জানাচ্ছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি এবং তারই সোনার বাংলাদেশের আমি একজন গর্বিত নাগরিক। আজ এই আয়োজনে ভোরের পাতার প্রকাশক ও সম্পাদক ড. কাজী এরতেজা হাসানকে অসংখ্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি সে সাথে আজ সম্মানিত উপস্থিত সকল অতিথিবৃন্দদেরকে আমার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিন রাত দেশের জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। তাকে আমি যতটুকু দেখা ও জানার সুযোগ পেয়েছে তিনি দিনে ১৮ঘণ্টার বেশী কাজ করে থাকেন। উনি সবার উপরে থেকে যে উন্নয়ন কাজ গুলো করে যাচ্ছেন, আমরা যারা নিচে আছি তাদের দায়িত্ব হলো সেখানকার ভুল ত্রুটি গুলো ধরিয়ে দিয়ে সে উন্নয়নের ধারাবাহিকতাকে অব্যাহত রাখা। আমরা সারাদিন যে উন্নয়নের কথা বলে যদি দিন শেষে সঠিক কাজটি না করি তাহলে তো হবেনা। আমরা একদিকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশের কথা বলছি, আমরা একদিকে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সহযাত্রী হওয়ার কথা বলছি আরেকদিকে রুপপুরের বালিস কাণ্ড করছি, বঙ্গবন্ধুর নামে বই করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে বিক্রি করে দিচ্ছি, তিতাস এর অবৈধ লাইন নিয়ে শেষ করে দিচ্ছি, আমরা ওয়াসার পানি দিতে পারছি না। আমাদের বর্তমান উন্নয়নে কিন্তু আমাদের প্রতিবেশী ভারতকেও পিছনে ফেলে দিচ্ছি। আমরা মানব সম্পদ উন্নয়নে এগিয়ে গিয়েছি, শিক্ষাখাতে এগিয়ে গিয়েছি। আজ আমরা বিদ্যুৎঘাটতি থেকে বিদ্যুৎতায়নের দেশে উন্নত হয়েছি। একসময় আমরা ভাবতাম কখন বিদ্যুৎ আসবে সেটা আলোচনা করতাম এখন কখন বিদ্যুৎ যাবে সেটা কেউ বলতে পারেন না। আমাদের রিজার্ভ অতিথের সকল রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গিয়েছি। আজ এতো কিছু হওয়ার সর্তেও গুটিকয়েক কাণ্ডের কারণে আমরা কিছুটা বিচলিত হচ্ছি।  আমরা যদি শেখ হাসিনার এই উন্নয়ন যাত্রায়, তার এই উন্নয়ন চেষ্টায় আমাদের কিছু পজিটিভ চেষ্টা যোগ করতে পারি, আমরা যদি কিছুটা শুধরাতে পারি, তাহলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও জননেত্রী শেখ হাসিনার সম্ভাবনার বাংলাদেশ একদিন বিশ্বে এক থেকে বিশের মধ্যে একটি দেশ হবে এবং জাতি হিসেবে আমরা ও আমাদের সন্তানেরা দাবি করতে পারবো সত্যিই আমরা একটি গর্বিত দেশের নাগরিক।  



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
https://www.dailyvorerpata.com/ad/BHousing_Investment_Press_6colX6in20200324140555 (1).jpg
https://www.dailyvorerpata.com/ad/last (2).gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/431205536-ezgif.com-optimize.gif
https://www.dailyvorerpata.com/ad/agrani.gif
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]