প্রকাশ: বুধবার, ৭ অক্টোবর, ২০২০, ২:৩৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজারের উখিয়া কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে লম্বাশিয়া ক্যাম্পে ভয়াবহ সংঘর্ষে যে ৪ জন নিহত হয়েছে তার মধ্যে স্থানীয় দুজন বাংলাদেশী রয়েছে। তারা যাত্রীর জন্য কুতুপালং রোহিঙ্গা শিবিরে যায় বলে জানা যায়।
জানা যায়, মঙ্গলবার (৬ অক্টোবর) রাতে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে স্থানীয় যে দুজন রয়েছে তারা হচ্ছে হ্নীলা ইউনিয়নের নুরুল হুদা ও আবুল বশর। নুরুল হুদা নোহা গাড়ির চালক ও বশর তার সহযোগী। দুজনের বাড়িই হ্নীলা একই এলাকায়।
নিহত অপর দুইজন শীর্ষ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী মুন্নার ভাই। একজনের নাম গিয়াস উদ্দিন আরেকজনের নাম ফারুক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যার পরে সংঘর্ষে শুরু হলে সন্ত্রাসী মুন্নার পরিবারের কিছু সদস্য একটি মাইক্রোবাসে করে পালিয়ে যাওয়া চেষ্টা করে।
তখন প্রতিপক্ষরা ঐ গাড়িতে হামলা চালায়। এই সময় গাড়িতে থাকা চালক ও হেল্পার হামলার স্বীকার হয়ে মারা যায়। টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোঃ আলী জানিয়েছেন, নোহা গাড়ীর চালক নুরুল হুদা এবং আবুল বশর তার এলাকার বাসিন্দার। আজ সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে তিনি ওই দুইজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন।