প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০, ৪:৪০ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৮ মাস পর হত্যার অভিযোগে টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে আরও একটি ফৌজদারি দরখাস্ত করা হয়েছে।
আদালত তা আমলে নিয়ে আবদুল জলিলের মৃত্যুর ঘটনায় আর কোন মামলা হয়েছে কিনা, ময়নাতদন্ত হয়েছে কিনা- এ বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দিয়েছেন। আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য্য করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা ৩টায় জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (টেকনাফ-৩) মো. হেলাল উদ্দিন এর আদালত এ আদেশ দেন।
আবদুল জলিলের স্ত্রী ছেনুয়ারা বেগম বাদী হয়ে এই মামলা দায়ের করেন। এতে অভিযুক্তদের মধ্যে ওসি প্রদীপসহ ১২ জন পুলিশের সদস্য ইউনিয়ন পরিষদের দফাদার।
এজাহারে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ৩ ডিসেম্বর আবদুল জলিলকে কক্সবাজার শহরের হাসপাতাল এলাকা থেকে ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মানস বড়ুয়া আটক করে। এরপর টানা ৮ মাস ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে টেকনাফ থানায় আটকে রাখা হয়। এর মধ্যে ৫ লাখ টাকা দেয়া হলেও ২০২০ সালে ৭ জুলাই বন্দুকযুদ্ধের নামে তাকে হত্যা করা হয়। আবদুল জলিল পেশায় সিএনজি চালক ছিলেন।