শাহ মুহাম্মদ ফয়জুল্লাহ বলেন, কোরবানি মানেই হচ্ছে ত্যাগ। রাসুল (সাঃ) কোরবানির সময় সকল কর্মকাণ্ড নিয়ে সকল নির্দেশ দিয়ে গেছেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইব্রাহিম (আঃ) তার পুত্রকে কোরবানি করার মাধ্যমে পরীক্ষা করিয়েছিলেন। ইব্রাহিম (আঃ) বলেছিলেন, আমার চোখ বন্ধ করে নিতে হবে। কিন্তু তার ছেলে বলেছিলেন, চোখ খুলেই যেন তাকে কোরবানি দেয়া হয়। তখন আসমানি হুকুমে একটা পশু এসেছিল কোরবানির জন্য।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভোরের পাতার অনলাইন ভার্সনকে সরকারিভাবে নিবন্ধন দেয়ার জন্য। এই কোরবানির ঈদে আমাদের অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানি দিতে হবে। এখানে কোনও আবেগের জায়গা নেই। ঈদের নামাজের আগে অবশ্যই কোরবানির মতো পবিত্র ইবাদতের মাধ্যমে যেন আল্লাহর মেহমানদারি সুযোগটা পরিপূর্ণ করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি গরিব দুঃখী, বনবাসী মানুষের পাশে থাকতে হবে। আল্লাহ এই মেহমানদারির সুযোগ দিয়েছেন। আল্লাহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করেন। তাই এই দেশমাতৃকার সন্তান হিসাবে আমরা নিজেই সচেতন থেকে বর্জ্য দূর করবো।