ওবায়দুল কাদের বলেন, চালু করা ফ্যাক্টরিগুলোতে ঢাকায় অবস্থানকারী শ্রমিকদের কাজে লাগানোর কথা বলা হয়েছে। মালিকরাও তা মেনে নিয়েছে। কিন্তু চাকরি হারানোর ভয়ে অসংখ্য শ্রমিক ঢাকায় প্রবেশ করছে। এ বিষয়ে মালিকদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানানো হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে গৃহহীনদের তালিকা প্রণয়ন করে তাদের গৃহের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের কাছে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিতে হবে।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী যাতে কেউ গৃহহীন না থাকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাহস ও ধৈর্যের সাথে করোনা সংকট মোকাবিলা করতে হবে।
ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের পরে প্রতিনিধিদের মাধ্যমে অসহায় মানুষের জন্য ২২০০ প্যাকেট খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য একেএম রহমতুল্লাহ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, উপদফতর সম্পাদক সায়েম খান, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি ফজলুল হক মন্টু প্রমুখ।