প্রকাশ: সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭:০১ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
জলবায়ু পরিবর্তনের এই যুগে উন্নত দেশগুলো যখন টেকসই উন্নয়নের দিকে ঝুকছে তখন বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশেরও সময়ের দাবি তার অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি কৃষির টেকসই উন্নয়নের দিকে সুপরিকল্পিত দৃষ্টিপাত করা।
তেমনি লুমিনাসের কৃষি প্রোডাক্ট জৈব সার কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। সহজ ভাষায় কৃষি ব্যবস্থার টেকসই উন্নতি বলতে আমরা বুঝি চারপাশের পরিবেশ, সমাজ ও নাগরিকদের সার্বিক উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য খাদ্যদ্রব্যের যথাযথ সহজলভ্যতার কথা চিন্তা করে বর্তমান সময়ের খাদ্য দ্রব্যের চাহিদা মেটানো।
অর্থাৎ কৃষিপণ্যের গুণগত মান বজায় রেখে বর্তমান ও ভবিষ্যতের খাদ্য দ্রব্যের যথাযথ চাহিদা পূরণ করা তথা স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করা।
নিঃসন্দেহে ১৬০ মিলিয়ন মানুষের খাদ্যের যোগান দেয়া একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এ কারণে আধুনিক কৃষিকে জমির জীববৈচিত্র্য রক্ষার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে এবং টেকসই কৃষির দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।
টেকসই কৃষিকাজের প্রযুক্তিগত পন্থাগুলো হল জৈবকৃষি, জৈব চাষ, জমিতে জৈব সার প্রয়োগ, শস্য আবর্তন, মিশ্র শস্য ফলন ইত্যাদি। টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য সকল পদ্ধতির সমন্বয় সাধন অতিব প্রয়োজন।