শুক্রবার ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪ ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল   অন্তর্বর্তী সরকারের আচরণ শেখ হাসিনার মতো হওয়া উচিত নয়: রিজভী   ৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরু ২৯ ডিসেম্বর   জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি    ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৪৪   সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ   নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান তারকা ক্রিকেটার   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
চতুর্থ অর্থনৈতিক শুমারি চলবে ১০-২৬ ডিসেম্বর
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২:২৮ এএম | অনলাইন সংস্করণ

এবার কম্পিউটার অ্যাসিস্ট পার্সোনাল ইন্টারভিউ (সিএপিআই) পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ ডিজিটাল প্ল্যাটফরমে পরিচালিত হবে অর্থনৈতিক শুমারি। 

গণনাকারীরা ‘মোবাইল ডাটা ম্যানেজমেন্টে’ যুক্ত ট্যাবের মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি সার্ভারে জমা দেবেন।  

অর্থনৈতিক শুমারির মাধ্যমে সময়ের বিবর্তনে দেশের অর্থনীতিতে যে কাঠামোগত পরিবর্তন ঘটে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ এবং অকৃষিমূলক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কাঠামো নির্ধারণ করা হয়। এবারের অর্থনৈতিক শুমারির স্লোগান ‘অর্থনৈতিক শুমারিতে তথ্য দিন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশ নিন।’

চট্টগ্রাম জেলা পরিসংখ্যান অফিস সূত্রে জানা যায়, এবারের শুমারিতে চট্টগ্রাম মহানগর এবং জেলার মোট ৫ লাখ ৩৮ হাজার ৫০টি খানা বা প্রতিষ্ঠানে চালানো হবে এ অর্থনৈতিক শুমারি। এর মধ্যে ৩ লাখ ৭৩ হাজার ১৭৯টি স্থায়ী ও অস্থায়ী প্রতিষ্ঠান এবং ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭১টি অর্থনৈতিক সম্পন্ন খানার (পরিবার) তথ্য সংগ্রহ করা হবে। দেশে এর আগে তৃতীয় শুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০১৩ সালে, দ্বিতীয় শুমারি হয়েছিল ২০০১-০৩ সালে এবং প্রথম শুমারি হয়েছিল ১৯৮৬ সালে। 

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো চট্টগ্রাম জেলার উপ পরিচালক মো. ওয়াহিদুর রহমান বলেন, মোবাইল ডাটা ম্যানেজমেন্টের (এমডিএম) মাধ্যমে কম্পিউটার অ্যাসিস্ট্যান্ট পারসোনাল ইন্টারভিউ (সিপিআই) পদ্ধতিতে তথ্য সংগ্রহ করে সরাসরি তথ্য জমা হয়ে যাবে সার্ভারে। সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে পুরো শুমারি করা হবে। এর মাধ্যমে শুমারি শেষ হওয়ার পর কম সময়ের মধ্যেই চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা সম্ভব হবে। যা অতীতে কখনো সম্ভব হত না। 

তিনি বলেন, অর্থনৈতিক শুমারির তথ্যের ওপর ভিত্তি করে আগামীতে স্ট্যাটিজিক্যাল বিজনেস রেজিস্টার’ প্রণয়ন করা হবে। তাছাড়া, বিভিন্ন অর্থনৈতিক জরিপের ক্ষেত্রে এ শুমারি ফ্রেমওয়ার্ক হিসেবে ব্যবহৃত হবে। তাই এই শুমারির গুরুত্ব অনেক।  

জানা যায়, শুমারিকে সামনে রেখে গত ৫ থেকে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১১৯টি কেন্দ্রে চলে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। সর্বশেষ গতকালও ৫৪ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। শুমারির জন্য ইতোমধ্যে ৩ হাজার ৯৬৩ জন তথ্য সংগ্রহকারী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যারা প্রতিটি খানা এলাকায় গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন। 

এছাড়া আছেন ১১৯ জন আইটি সুপারভাইজার, ৭৬০ জন সুপারভাইজার, ১১৯ জন জোনাল অফিসার ও ৯ জন জেলা শুমারি সমন্বয়কারী।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]