থানায় গিয়ে একজন ব্যক্তিও যেন সেবাবঞ্চিত না হন, তা নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ডিএমপিতে কর্মরত বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তাগিদ দেন তিনি।
ডিএমপির নবনিযুক্ত কমিশনার বলেন, থানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আগত একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য পুলিশের প্রধান ও প্রথম কাজ হবে জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার ও তাদের কথা শোনা এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এ ক্ষেত্রে যেকোনও ব্যত্যয় গ্রহণযোগ্য হবে না।
তিনি বলেন, থানা হবে নগরবাসীর জন্য পুলিশের সার্ভিস সেন্টার। নগরবাসী যেন সহজে, নির্ভয়ে থানায় যেতে পারেন, তাদের সমস্যার কথা বলতে পারেন এবং প্রার্থিত সেবা গ্রহণ করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে।
এরপর সভায় উপস্থিত ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, রাজধানীর অন্যতম সমস্যা হচ্ছে যানজট। যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগের প্রতিটি সদস্যকে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ব্যবহারে হতে হবে বিনয়ী কিন্তু আইন প্রয়োগে হতে হবে দৃঢ়।
প্রসঙ্গত, শেখ মো. সাজ্জাত আলী ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৮তম কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশনারের সভাপতিত্বে ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) মো. ইসরাইল হাওলাদার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খোন্দকার নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) মো. মাসুদ করিম, যুগ্ম পুলিশ কমিশনাররা, উপ-পুলিশ কমিশনাররাসহ ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
থানায় এসে কেউ যেন সেবাবঞ্চিত না হন: নতুন ডিএমপি কমিশনার
থানায় গিয়ে একজন ব্যক্তিও যেন সেবাবঞ্চিত না হন, তা নিশ্চিতের তাগিদ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) নবনিযুক্ত কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ডিএমপিতে কর্মরত বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ তাগিদ দেন তিনি।
ডিএমপির নবনিযুক্ত কমিশনার বলেন, থানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আগত একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য পুলিশের প্রধান ও প্রথম কাজ হবে জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার ও তাদের কথা শোনা এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এ ক্ষেত্রে যেকোনও ব্যত্যয় গ্রহণযোগ্য হবে না।
তিনি বলেন, থানা হবে নগরবাসীর জন্য পুলিশের সার্ভিস সেন্টার। নগরবাসী যেন সহজে, নির্ভয়ে থানায় যেতে পারেন, তাদের সমস্যার কথা বলতে পারেন এবং প্রার্থিত সেবা গ্রহণ করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে হবে।
এরপর সভায় উপস্থিত ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, রাজধানীর অন্যতম সমস্যা হচ্ছে যানজট। যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগের প্রতিটি সদস্যকে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ব্যবহারে হতে হবে বিনয়ী কিন্তু আইন প্রয়োগে হতে হবে দৃঢ়।
প্রসঙ্গত, শেখ মো. সাজ্জাত আলী ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ৩৮তম কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। নবনিযুক্ত পুলিশ কমিশনারের সভাপতিত্বে ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) মো. ইসরাইল হাওলাদার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল করিম মল্লিক, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) খোন্দকার নাজমুল হাসান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) মো. মাসুদ করিম, যুগ্ম পুলিশ কমিশনাররা, উপ-পুলিশ কমিশনাররাসহ ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।