বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪ ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করার করবো ইনশাআল্লাহ্: নতুন সিইসি   ডেঙ্গুতে আরও ৯ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১২১৪   জ্বালানি তেলের মূল্য ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব: সিপিডি   প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়   গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে   ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন   ডিএমপি কমিশনারের দায়িত্ব নিলেন শেখ সাজ্জাত আলী   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
টিসিবির ৪৩ লাখ ফ্যামিলি কার্ড বাতিল হয়নি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪, ৫:৫৮ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ‘টিসিবির ৪৩ লাখ ফ্যামিলি কার্ড’ বাতিলের খবরটি সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মুখপাত্র হুমায়ুন কবির।

শনিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ফ্যামিলি কার্ড নিয়ে কথা বলেন তিনি। 

পরে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে হুমায়ুন কবিরের বক্তব্য নিয়ে কার্ড বাতিলের খবর প্রকাশিত হয়।

এ বিষয়ে হুমায়ুন কবির বলেন, টিসিবির ১ কোটি কার্ডের মধ্যে ৫৭ লাখ স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত হয়েছে, বাকি ৪৩ লাখও রূপান্তরের প্রক্রিয়াধীন। এসব কার্ডের মধ্যে কোনটিতে অনিয়ম ধরা পড়লে সেটি বাতিল হবে। তবে এখনও এক কোটি কার্ডধারী পণ্য নিতে পারছেন।

সংবাদ সম্মেলনে হুমায়ুন কবির জানান, অনেক কার্ডধারীদের এনআইডি থেকে ঢাকায় একবার কার্ড নেওয়া হয়েছে, আবার নিজের গ্রামের বাড়িতেও আরেকবার কার্ড নেওয়া হয়েছে। একই এনআইডিতে একাধিক কার্ড থাকলে সেটি বাতিল হবে।

স্থানীয় প্রশাসন বা জনপ্রনিধিরা না থাকায় ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য ঠিকমতো পৌছাচ্ছে কি না, তাও সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাচ্ছে না বলে জানান তিনি।

টিসিবির মুখপাত্র বলেন, একটি পরিবার যেন একটি ফ্যামিলি কার্ডের বেশি না পান সেজন্য স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫৭ লাখ স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড হয়েছে। বাকি কার্ডগুলো করার জন্য জেলা প্রশাসন এবং সিটি করপোরেশনকে চার দফা চিঠি পাঠানো হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসনে রদবদলের কারণে তাদের পক্ষ থেকে এই তথ্যগুলো না পাওয়ায় বাকি কার্ডগুলো আমরা এখনও শনাক্ত করতে পারিনি।

টিসিবির ট্রাকের পণ্য অনেক মানুষ দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও কিনতে পারছেন না কেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে হুমায়ুন কবির বলেন, ‘নির্দিষ্টসংখ্যক পরিবারের জন্য বরাদ্দ থাকে। প্রতিটি স্থানে ৩৫০ জনের জন্য পণ্য বরাদ্দ থাকে। পরিবেশকদের বলা হয়েছে, ৩৫০টি টোকেন দেওয়ার জন্য। এর বেশি দেওয়া সম্ভব নয়। যারা টোকেন পাবেন না, তাদের সেদিনের জন্য চলে যেতে হবে। ফলে ৩৫০ জনের বেশি মানুষ থাকলে বাকিদের পরের দিন আসতে বলা হয়।’

তিনি জানান, রমজানে তেল, চিনি, ছোলা, খেজুর, ডাল টিসিবি থেকে এই ৫টি পণ্য বিক্রি করা হবে। আর সিটি করপোরেশনের বাইরে খেজুর বাদে ৪টি পণ্য বিক্রি হবে। কার্ডের বাইরেও ট্রাকে করে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে মোট ৭০টি পয়েন্টে ২৪ হাজারের বেশি মানুষ পণ্য কিনতে পারবে। প্রতি ট্রাকে ৩৫০ জনের উপযোগী পণ্য দেওয়া হচ্ছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]