শনিবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: ইসরায়েলের হামলায় লেবাননে একদিনে নিহত ৫৯   লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ৬ চিকিৎসাকর্মী নিহত   আমাদের মতো অস্ত্র আর কোনো দেশের নেই: পুতিন   মুক্তি পেল মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে নির্মিত ছবি   চোখের সেবা সম্প্রসারণে অরবিসের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী বাংলাদেশ: ইউনূস   টানা দুই ওভারে ২ উইকেট শিকার তাসকিনের   দ্বিতীয় ধাপে সাংবাদিকদের সঙ্গে সংস্কার কমিশনের মতবিনিময় শনিবার   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
গুম কমিশনে ১৬০০ অভিযোগ জমা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪, ২:০১ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারির সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, গুম সংক্রান্ত কমিশনে অভিযোগ জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে গত ৩১ অক্টোবর। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গুমের ঘটনা তদন্তে কমিশন গঠনের পর এক হাজার ৬০০’র বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকালে কমিশনের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ দেওয়াদের মধ্য থেকে এ পর্যন্ত ১৪০ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪০০ অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে।

তিনি বলেন, পুলিশ আসামিদের কীভাবে অ্যারেস্ট করবে, তার ডিটেলস গাইড লাইন আছে। সেটা কিন্তু ফলো করা হয়নি। আইজিপি দেশের বাইরে আছেন, তিনি দেশে এলে কমিশনে নিয়ে আসব। একটা সার্কুলার দেওয়ার জন্য বলব। তাহলে মানুষের দুর্ভোগ কমবে, ভায়োলেন্স হবে না। গুমের সঙ্গে কারা সংশ্লিষ্ট সেসব খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

কমিশনের সভাপতি বলেন, গুম হওয়া ২০০ শর বেশি মানুষকে এখনো ট্রেস করা সম্ভব হয়নি। এছাড়া অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু হয়েছে।

গুমের সঙ্গে বাহিনীর কতজন সদস্য সংশ্লিষ্ট, প্রশ্নে তিনি বলেন, সেই সংখ্যাটা এখনো বলা যাবে না। ৭ তারিখ থেকে বাহিনীর সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হবে। আমরা সমন ইস্যু করে দিয়েছি। প্রথম দিন সাতজনকে ডাকা হয়েছে। তারপর তিনজন, সাতজন, পাঁচজন এভাবে চলতে থাকবে। এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ডিজিএফআই’র সদস্য রয়েছে। প্রাথমিকভাবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে ডিজিএফআই, র‍্যাব, ডিবি, সিটিটিসি, সিআইডি, পুলিশ তাদের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে।

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে গত ২৭ আগস্ট এই কমিশন গঠন করে সরকার।

তখন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিলো পুলিশ, র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি), বিশেষ শাখা, গোয়েন্দা শাখা, আনসার ব্যাটালিয়ন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), প্রতিরক্ষা বাহিনী, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই), কোস্টগার্ডসহ দেশের আইন প্রয়োগ ও বলবৎকারী কোনো সংস্থার কোনো সদস্যের হাতে জোর করে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধানের জন্য এই তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]