সাবেক জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমতারা সাদেকের একান্ত সচিব মো: কবির হোসেন গুরুত্বপূর্ণ অর্থমন্ত্রলায়ে!
প্রকাশ: শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২:০১ এএম | অনলাইন সংস্করণ
ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলের অলিখিত নিয়ম ছিলো কোন মন্ত্রী বা সচিবের একান্ত সচিব হতে হলে আওয়ামী লীগ বলয়ের হতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে বিশেষ গোয়েন্দা শাখার ছাড়পত্র ব্যতীত কেউ একান্ত সচিব হতে পারে না।
সরেজমিনে তদন্তে দেখা যায় এই কর্মকর্তার বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা থানার দূধসাগর গ্রমের বাটই পাড়া নামক স্থানে। তিনি তার গ্রামে অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যেম বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছে। তার পূর্ববর্তী কর্মস্থল মনিরামপুর উপজেলার একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তা বলেন আওয়ামী লীগ মন্ত্রী স্বপন বাবুর ডানহাত হিসেবে কাজ করেছে এই কর্মকর্তা। যশোরের দু:খ ভৈরব নদী খননের দুর্নীতিতে তিনি প্রত্যক্ষ মদদ দিয়েছে। তার কর্মকালে যশোর জেলার ইটভাটার মালিক গণ বদলির পর মিষ্টি বিতরণ করেন।
এছাড়াও যশোরের কেশবপুর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) থাকার সময় সাবেক জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর মদদে ধরাকে সরাজ্ঞন করেছে। এবং খ তফশিলের জমি নামজারি করে বিপুল পরিমান অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছে।
তার বিষয় তার গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি বলেন তিনি অত্যন্ত অহংকারী প্রকৃতির অফিসার গ্রামের বয়স্ক মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করেন না। এবং তার পিতা মো: দেলোয়ার হোসেন ভাটাই বাজার দুধ সাগর ইউনিয়নের সক্রিয় আওয়ামী লীগ কর্মী এবং শৈলকূপাতে বৈষ্যম বিরোধী আন্দোলন দমনে ব্যাপক ভূমিকা রাখে।
আশ্রয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে তিন ব্যক্তিগত জমিতে ঘর নির্মাণ করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এ বিষয়ে তারা প্রধান উপদেষ্টার বরাবর স্মারক লিপি প্রদানের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিনি বারবর বলতে স্বাধীনতার ঘোষক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপনের প্রকল্প যেকোন মূলে বাস্তবায়িত হবে। এছাড়াও তিনি নদীর বালি উত্তোলন করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের জন্য মাটি ভরাট করে,সমুদয় অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
তার বিষয় বলতে গিয়ে রামপাল উপজেলার গৌরম্বা ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য কাজী ফরহাদ বলেন শধু অর্থে জন্য তিনি যে পরিমান বেড়ি বাধ কেটে দিয়ে চিংড়ি ঘর নষ্ট করেছেন তার বিচার আল্লাহর কাছে দিয়েছি,তিনি একজন বালু খেকো।
এ বিষয় জনপ্রশাসনের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করা শর্তে বলেন সাবেক জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমত আরার একান্ত সচিব মঞ্জুরুল হাফিজ কে ওসডি করা হলে তার বিষয় কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি।
উক্ত বিষয় তার বক্তব্য গ্রহণের জন্য কয়েকবার ফোন করা হলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।