বৃহস্পতিবার ২৮ নভেম্বর ২০২৪ ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

শিরোনাম: মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন   ৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল পুনরায় প্রকাশ, উত্তীর্ণ ২১৩৯৭   কম দামে বেচতে ৫১৯ কোটি টাকার তেল-ডাল-চিনি কিনছে সরকার   চিন্ময় দাসের গ্রেপ্তার নিয়ে ভারতীয় কংগ্রেসের বিবৃতি   তেজগাঁও-গুলশানের এডিসিসহ ৫ কর্মকর্তাকে বদলি   আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম   ডেঙ্গুতে আরও ৪ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৮৮   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারিনি: আবুল হায়াত
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪, ৩:০৪ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

কোটা সংস্কার আন্দোলনে দেশজুড়ে বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনায় শতাধিক প্রাণহানি ঘটেছে। অনেকেই আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। 

এমন অবস্থায় দেশজুড়ে কারফিউ চলছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে। সাধারণ মানুষ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসছে। 

যদিও স্বজন হারানোর বেদনায় এখনো অনেকেই কেঁদে উঠছেন। তাদেরই একজন দেশের প্রবীণ অভিনেতা আবুল হায়াত। কোটা আন্দোলনে সহিংসতায় এই অভিনেতার বিল্ডিংয়ের এক ছেলে মারা গেছে। যে ঘটনায় ভেঙে পড়েছেন তিনি। 

সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমাদের বিল্ডিংয়ের একটি ফ্ল্যাটের এক ছেলে মারা গেছে, তার নাম ফারহান ফাইয়াজ। ওর মা-বাবা এবং আমরা একই বিল্ডিংয়ে থাকি। পুরো পরিস্থিতি নিয়ে আমার বলার কিছু নেই। সরকার অনেক দেরি করে ফেলেছে। যেটা এক দিনে সমাধান সম্ভব ছিল, সেটা তারা অনেক সময় নিয়ে করল, কষ্টটা এখানেই লাগে। আমার চোখ এখনও ছলছল করছে। এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারিনি।

পুরো ঘটনায় ভেঙে পড়েছেন প্রবীণ এই অভিনেতা। তিনি বলেন, আমি খুব মর্মাহত। বৃহস্পতিবার আমি কেঁদেছি। মৃত্যুর খবরে আমার কান্না থামাতে পারছিলাম না। বাচ্চাগুলোর একটার পর একটা মৃত্যুর খবর আসছিল, আমার কান্না কিছুতেই আটকে রাখতে পারিনি।

কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সংঘাত-সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ পরিস্থিতিতে গত শুক্রবার রাত থেকে কারফিউ জারি করে সরকার। যা এখনও বহাল আছে। 

গত রোববার সরকারি চাকরির কোটা নিয়ে রায় দেন আপিল বিভাগ। রায়ের পরের দিন এ সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন বিষয়ে অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডের (প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি) সব কোটা বাতিল করা হয়। তবে ১৪তম থেকে ২০তম গ্রেডে (মূলত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি) কোটা ছিল। যদিও প্রতিষ্ঠান ভেদে এসব পদের কোটায় কিছু ভিন্নতা আছে।



« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://dailyvorerpata.com/ad/af.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]