প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৩, ২:৩১ পিএম আপডেট: ০২.১১.২০২৩ ৫:১৬ পিএম | অনলাইন সংস্করণ
অন্তপ্রাণ আওয়ামী লীগার কিন্তু দলের সুসময়ে চুপ-চাপ থাকেন, নিজের কাজ করে্ন, দলের কাছে কিছু চাওয়ার নেই এমন সব সুপ্ত কর্মীরা আস্তে আস্তে জেগে উঠছে। অনেকে যারা দেশের বাইরে থাকেন, তাঁরাও দেশে আসতে শুরু করেছেন এবং ইলেকশনের আগেই ফিরবেন দলের জন্য কাজ করবার জন্য।
আওয়ামী লীগের মূল শক্তির যায়গা হচ্ছে এইসব কোর সুপ্ত কর্মীরা। এইসব কর্মীদের মধ্যে আছে সাবেক ছাত্রনেতা, বিভিন্ন পর্যায়ের দলীয় সাবেক নেতা, নানান কারনে দেশের বাইরে আসা অসংখ্য বঙ্গবন্ধু প্রেমিক।
এবার ২৮-শে অক্টোবরের কথাই ধরেন। দেশে ফোন দিয়েছি, জানলাম আমার বন্ধু-বান্ধবদের যারা কর্পোরেট চাকুরী করেন, রাজনীতি থেকে সাধারণত দূরে থাকেন; তাঁদের অনেকেই সব ফেলে শান্তি সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
ক্ষমতায় থাকার পরেও কারো ভেতরে প্রশান্তির ছায়া কিংবা রিল্যাক্স মনোভাব লক্ষ্য করা যায়নি। সবাই একমত ও একপথ এইসব দেশবিরোধী শত্রুদের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়াবার জন্য।
আওয়ামী লীগে অনেক ধরনের নেতা-কর্মী রয়েছেন। আমি মনে করি সব কিছু ছাপিয়ে এই নিঃস্বার্থ ঘুমন্ত প্রেমিকরাই আওয়ামীলীগের মূল চালিকা শক্তি।
আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা যদি একহাত ধরে রাস্তায় নামেন, এই দেশে আর কারো কোনো সুযোগ নেই। কেননা, ঐক্যবদ্ধ আওয়ামীলীগকে কেউ হারাতে পারেনা।
এটাই এই দেশের সত্য। এটাই এই বাংলাদেশের প্রবাদ।
(লেখাটি নিঝুম মজুমদারের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নেওয়া)