আজ নিউজিল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে থেকেই মাঠে নামবে ইংল্যান্ড। টি-২০ ফরম্যাটে কিউইদের বিপক্ষে ২১ লড়াইয়ে ১২ ম্যাচেই জিতেছে ইংল্যান্ড। এছাড়া ৭ বার জয় পেয়েছে ব্ল্যাকক্যাপসরা। একটি করে ম্যাচ টাই ও পরিত্যক্ত হয়।
বিশ্বকাপের মঞ্চে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের পাঁচবার দেখা হয়েছে। এখানে তিনবার জিতেছে ইংলিশরা, দুইবার জয়ের হাসি হেসেছে কিউইরা।
২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে মুখোমুখি হয়েছিলো ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচটি ৫ রানে জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ২০১০ সালে তৃতীয় বিশ্বকাপে আবারো গ্রুপ পর্বে লড়াই করে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। এই ম্যাচে শেষ ওভারে ৩ উইকেটের জয় তুলে নেয় ইংলিশরা।
বিশ্বকাপের মঞ্চে প্রথম দুই লড়াই হাড্ডাহাড্ডি হলেও, ২০১২ সালে গ্রুপ পর্বে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সহজেই জিতে যায় ইংল্যান্ড। ৬ উইকেটে ম্যাচ জিতেছিলো ইংলিশরা।
২০১৪ সালে বাংলাদেশের হওয়া বিশ্বকাপে আবারো গ্রুপ পর্বে দেখা হয় ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের। বৃষ্টি আইনে সেই লড়াই ৯ রানে জিতেছিলো কিউইরা।
আর সর্বশেষ ২০১৬ সালের সেমিফাইনালে দেখা হয়েছিলো ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। এ ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে দাঁড়াতেই দেয়নি ইংল্যান্ড। ৭ উইকেটের সহজ জয়ে দ্বিতীয়বারের মত ফাইনাল খেলে ইংলিশরা।
ইংল্যান্ড একাদশ
জস বাটলার (উইকেটরক্ষক), জনি বেয়ারেস্ট, ডেভিড মালান, ইয়ন মরগ্যান (অধিনায়ক), লিয়াম লিভিংস্টোন, মইন আলি, স্যাম বিলিংস, ক্রিস ওকস, ক্রিস জর্ডান, আদিল রশিদ, মার্ক উড।
নিউজিল্যান্ড একাদশ
মার্টিন গাপটিল, ড্যারিল মিচেল, কেন উইলিয়ামসন (অধিনায়ক), ডেভন কনওয়ে (উইকেটরক্ষক), গ্লেন ফিলিপস, জেমস নিশাম, মিচেল সান্তনার, অ্যাডাম মিলনে, টিম সাউদি, ইশ সোধি, ট্রেন্ট বোল্ট।
ভোরের পাতা/অ