চার শিক্ষার্থী হলেন- মির্জা মোহাম্মদ গালিব, সব্যসাচী দাস দিব্য, সৌমিত্র লাহিড়ী ও মোবাস্বির।
এই চার শিক্ষার্থী রায় প্রকাশের পর এক সেমিস্টার পরীক্ষা দিতে পারবেন না।
রায়ে র্যাগিংয়ের ঘটনায় জড়িত আরও ৩১ শিক্ষার্থী বুয়েটের হলে থাকতে পারবেন না বলেও আদেশ দেন আদালত। তবে তারা হলের বাইরে নিজ দায়িত্বে থেকে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবেন বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার অনিক আর হক ও অ্যাডভোকেট সৈয়দা নাসরিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
আইনজীবীরা জানান, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) র্যাগিংয়ের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের শাস্তি আরোপে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার সুযোগ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত। পরে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যায় বুয়েট কর্তৃপক্ষ। আপিল বিভাগ হাইকোর্টকে এ সংক্রান্ত রুল ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছিলেন। আপিল বিভাগের নির্দেশনার আলোকে আজ রুল নিষ্পত্তি করেন হাইকোর্ট।
ভোরের পাতা/অ