শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ৬ বৈশাখ ১৪৩১

শিরোনাম: দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি    কেনিয়ায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, সেনাপ্রধানসহ নিহত ১০    বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী    ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইসরায়েলের    ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে    ইরানে পাল্টা হামলা করল ইসরায়েল    ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাজ্য-যুক্তরাষ্ট্র   
https://www.dailyvorerpata.com/ad/Inner Body.gif
ঠাকুরগাঁওয়ে পাটের দাম পেয়ে কৃষকের মুখে হাসি
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
প্রকাশ: রোববার, ২২ আগস্ট, ২০২১, ৭:০৬ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

কয়েক বছর আগে পাটের দাম তেমন একটা না পাওয়াই থেমে নেই ঠাকুরগাঁওয়ের পাট চাষিরা। তবুও পাটের সুদিন ফিরবে এমনটাই স্বপ্ন দেখছেন তারা। 

গত বছরের চেয়ে এ বছরে পাটের আবাদ বেশি করেছেন চাষীরা। প্রতি বছর লাভ-ক্ষতির হিসাব না করেই পাটচাষ করেন জেলার পাট চাষিরা। শুরু থেকে উৎপাদন খরচ বেশি ও পাটগাছ থেকে আঁশ ছাড়ানোর শ্রমিক সংকট, জুন-জুলাইয়ে পানির অভাবে জ্যাক দিতে পারছিলেন না কৃষকেরা। তার উপর কাঙিক্ষত দাম না পাওয়াতে হতাশ ছিলো কৃষকরা। তবে বর্তমানে পাটের বাজার দর পেয়ে খুশি পাট চাষীরা।

ঠাকুরগাঁও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য মতে, জেলার পাঁচ উপজেলায় এ বছর ৬ হাজার ৮শত ১৭ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ৬ হাজার ৭’শত ৬৫ হেক্টর জমির পাট কাটা হয়েছে। 

কৃষি বিভাগ বলছেন, গত বছরের তুলনায় এবছর পাটের ফলন ভালো হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বেশিরভাগ জমির পাট কাটা প্রায় শেষ। পাট কেটে খাল-বিল-নদীর পানিতে জাগ দিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক। জেলায় ‘রিবন রেটিং’ পদ্ধতির প্রচলন নেই বললেই চলে। এ পর্যন্ত প্রায় ৭০ শতাংশ পাট শুকিয়ে ঘরে তুলেছেন কৃষকরা। তবে গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে পাট শুকানো বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কৃষকেরা জানান, আমরা লাভ-ক্ষতির হিসাব করি শুধু দামের সময়। তবে এ বছর পাটের আবাদের সময় বৃষ্টির তেমন দেখা মেলেনি। সে কারণে বেশ কয়েকবার সেচ দিতে হয়েছে। যে কারণে প্রথম দিকে খরচ বেড়েছে। অন্যদিকে পাট কাটার সময় শ্রমিক সংকট রয়েছে। ফলে শ্রমিকের মজুরি বেশি হওয়ায় উৎপাদন খরচও অনেক বেশি হয়েছে। সে তুলনায় বাজারমূল্য ভালো পাওয়া যাচ্ছে।



জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক মো: আবু হোসেন জানান, এজেলায় ব্যাপক পাটের আবাদ হয়। গত বছরের তুলনায় এ বছর ঠাকুরগাঁওয়ে পাটের আবাদ বেশি হয়েছে। গতবারের তুলনায় পাটের বাজার মুল্য এবার বেশি। মণ প্রতি ২৮০০ থেকে ৩ হাজার টাকা দরে বিক্রি করতে পারছে চাষিরা। তবে এ বছর উৎপাদন খরচ বেশি হয়েছে।



ভোরের পাতা/কে 

« পূর্ববর্তী সংবাদপরবর্তী সংবাদ »







  সর্বশেষ সংবাদ  
  সর্বাধিক পঠিত  
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Vorer-pata-23-12-23.gif
http://www.dailyvorerpata.com/ad/bb.jpg
http://www.dailyvorerpata.com/ad/Screenshot_1.jpg
এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ


সম্পাদক ও প্রকাশক: ড. কাজী এরতেজা হাসান
সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাউথ ওয়েস্টার্ন মিডিয়া গ্রুপ


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম


©ডেইলি ভোরের পাতা ডটকম

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয় : ৯৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।
ফোন:৮৮-০২-৪১০১০০৮৭, ৪১০১০০৮৬, বিজ্ঞাপন বিভাগ: ৪১০১০০৮৪, ফ্যাক্স : ৮৮-০২-৪১০১০০৮৫
অনলাইন ইমেইল: [email protected] বার্তা ইমেইল:[email protected] বিজ্ঞাপন ইমেইল:[email protected]